গান্ধীজী, সুভাষচন্দ্র ও বাংলার বিপ্লবীরা | Gandhiji Subhaschandra O Banglar Biplabira

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
গান্ধীজী, স্থভাষচন্দ্র ও বাঙলার বিপ্লবীর ৫ সাম্রাজ্যবাদী সরকারের TATA খুলে গেল, অনন্ত হল মির্মম দমনলীতি যার পরিণতি ঘটল জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডে । এই নারকীয় হত্যাকাণ্ডের খবর চেপে রাখা হল আট WA) চেপে রাখায় সরকারী প্রচেষ্টা সত্ত্বেও খবর ছড়িয়ে পড়ল সারা দ্েশে। সমগ্র দেশে বিক্ষোভের আগুন aca উঠল। সমস্ত ব্যাপারটা ধামাচাপ! দেওয়ার উদ্দেশ্যে সরকার এক wore কমিটি (হান্টার কমিটি) গঠন করল এবং অপরাধীদের বিরুদ্ধে আনীত সমস্ত অভিযোগকে Ay করে দেখানর ব্যবস্থা করল। ate সাম্রাজ্যবাদীরা ঘাতক জেনারেল ডায়ারকে পুরস্কৃত করল re হাজার পাউণ্ডের তোড়া! উপহার দিয়ে। «NAR মায়তের বাইরে চলে যাচ্ছে cat গাঙ্ধীজী ১৮ এপ্রিল সত্যাগ্রহ আন্দোলন স্থগিত রাখার নির্দেশ ঢিয়েছিলেন। অহিংসার পথ থেকে জনসাধারণ তথা মত্যাগ্রহীরা বিচ্যুত হয়েছে, আন্দোলন স্থগিত রাখার পক্ষে এই ছিল গাম্ধীজীর প্রধান যুক্তি | এ বিষয়ে কোন সম্দেহ নেই যে, জনসাধারণ, এমনকি নেতৃস্থানীয় অনেকেই গান্ধীজীর অহিংসার নীতিকে একট]! পলিসি বা কর্ম-কৌশল বলে গ্রহণ করেছিলেন, দর্শন হিসাবে নয়। গান্ধীজী abl বুঝতে পেরেই বলেছিলেন যে তিনি “হিমালয় প্রমাণ ভুল” করেছেন বলেই দুষ্ট লোকেরা-_খাটি সত্যাগ্রহীর। নয়-_বিশৃঙ্খলা সুষ্টি করতে পেরেছে | সত্যাগ্রহ আন্দোলমের প্রথম পর্যায় শেষ হল fee দেশজুড়ে অসস্তোষ ও বিক্ষোভের আগুন ধোোয়াতে লাগল অব্যাহতভাবে | ১৯১৯ সালে যখন BCAA শাসন সংস্কার রূপায়ণে উদ্যোগী হুচ্ছে এবং গান্ধীজী যখন দেশবাসীর কাছে শাসন সংস্কারকে সফল ক্রার জন্য শাস্তভাবে কাজে মন দিতে আহ্বান জানাচ্ছেন ঠিক তখনই লক্ষ লক্ষ শ্রমিক শুরু করে দিল ধর্মঘট-সংগ্রাম। ১৯২০ সালের প্রথম ছয় মাসেই roe ay RL অংশগ্রহণ করল ১৫ লক্ষ শ্রমিক | ১৯২* সালে সেপ্টেম্বর মাসে কলকাতায় কংগ্রেসের বিশেষ অধিবেশনে সভাপতি লালা লাজপৎ রায় অকপটভাবে cabal করলেন ঃ “এই সত্য এড়িয়ে গিয়ে কোন লাভ নেই যে, আমরা এক বৈপ্লবিক কালের মধ্যে দিয়ে চলেছি'**” গণ-বিক্ষোভ গণ-বিপ্লবের রূপ পরিগ্রহ করতে চলেছে দেখে গান্ধীজী ও



Leave a Comment