ভক্তিযোগ [সংস্করণ-১১] | Bhaktiyog [Ed. 11]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ভক্তির লক্ষণ আছে, দেখিতে পাওয়া যায়। সেই উপায় এই-স-অপর AAMT SAT gated ক্রা। নিজ ঈধরাদর্শে, নিজ ধর্মাদশে একান্ত অনুরক্ত ব্যক্তিগণ অন্য কোনও আর্দরশের বিষয় শুনিলে কেন নানাবিধ গোড়ামী SAT চীৎকার করিতে থাকে, তাহার কারণ ইহা হইতেই বুঝা যায়। এরূপ প্রেম যেন-- প্রভুর বিষয়ে অপরের হস্তক্ষেপ নিবারণের কুন্কুরস্থলভ সহজ প্রবৃত্তি wat! তবে acest এ; FRAT এই সহজ প্রবৃত্তি মানবযুক্তি হইতে শ্রেষ্ঠতর-প্রতু, যে বেশধারী হইয়া, তাহাব সম্মুখে BRA না কেন; PHA তাহাকে কখনও শত্রু বলিয়া ভ্রমে ice al! গোঁড়া আবার সমুদয় বিচাব শক্তি হারাইয়|! ফেলে । বাক্তিগৃত বিষয়ে তাহার এত অধিক Ge যে, কোন্‌ বাক্তি কি বলে, তাহ। সত: কি মিথ্যা, তাহার মতে তাহা দেখিবার কিছু প্রয়োজন নাই কিন্তু কে Bal বপিতেছে সেই বিষয়েই তাহার বিশেষ দৃষ্ট। যে লোক নিজ AACA -নিজের ALES একমত, ব্যক্তিগণের উপর দয়াশীল, Diya ও প্রেন্যুক্ত সেই দেখিবে, নিজ সম্প্রদায়ের বহিভূতি cateefaa এতি ন। * করিতে পারে, এমন কাষ্যই নাই। তবে এ আশঙ্ক। কেবল ভক্রির নিম্নস্তরেঃ আছে _এংই অবস্থার নাম গৌণী! Sel একটু পরিপক্ক হইয়া পর।ভক্তিরগ্রে প'রণত হইলে আর এরূপ ভয়ানক গৌঁড়ামী আনিবার আশঙ্ক! থাকে না। এই পরাভক্তিতে অভভূত ব্যক্তি, প্রেমন্বরূপ ভগবানের এত নিকটে পৌছিয়াছেন যে, তিনি আর অপরের প্রতি ঘৃণা -ভাব বিস্তারের যন্ত্রশ্বরূপ হইতে পারেন Al | এই জীবনেই সকলেই যে সামগ্জস্তযের সহিত্ত চরিত্রগঠন করিবে ৩



Leave a Comment