বহুবিবাহ রহিত হওয়া উচিত কি না [সংস্করণ-৩] | Bahu Bibaha Rahit Hayoa Uchit Kina [Ed. 3]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
> 23 টা প্রথম আপত্তি | ND INI ty এরূপ কতকগুলি লোক আছেন যে বহুবিবাহপ্রথার দোষকীর্ন ব৷ নিবারণকথার উত্থাপন হইলে, তাহারা খড়গাহস্ত হইয়া উঠেন। তাহাদের এরূপ সংস্কার আছে, বহুবিবাহকাণ্ড শান্তানুমত ও ধর্মানুগত ব্যবহার। যাহারা এ বিষয়ে বিরাগ বা বিদ্বেষ প্রদর্শন করেন, Sigel ব্যক্তি সকল, তাহাদের মতে, “Nace ধর্মদ্বেব নাস্তিক ও নরাধম বলিয়! পরিগণিত 1 তাহারা সিদ্ধান্ত করিয়া রাখিয়া- ছেন, বহুবিবাহপ্রথা নিবারিত হইলে, শাস্ত্রের অবমাননা ও THA ঘটিবেক। তাঁহারা, শাস্ত্রের ও ধর্শ্যের দোহাই দিয়া, বিবাদ ও বাদানুবাদ করিয়া থাকেন; কিন্তু, এ বিষয়ে শাস্তেই বা কত দুর ae অনুমোদন আছে, এবং পুঁকুষজ।তির SQA ব্যবহার দ্বারাই বা কত দুর পর্য্স্ত অনার্য্য আচরণ efits উঠিয়াছে, তাহা সবিশেষ অবগত নহেন। এ দেশে সকল ধর্মই Haas, শান্ত্রে যে বিষয়ের বিধি আছে, তাহাই ধর্সমানুগত বলিয়া পরিগৃহীত; আর, শাস্তে যাহা প্রতিবিদ্ধ হইয়াছে, তাছাই ধর্মবছিভুতি বলিয়া! পরিগণিত হইয়া থাকে। স্মুতরাৎ, বিবাহ বিষয়ে শাস্ত্রকারদিগের যে সমস্ত বিধি অথবা নিষেধ আছে, সে সমুদয় পরীক্ষিত হইলেই, বহুবিবাহকাও শান্ত্রনুমত ও ধর্মীনুগত ব্যবহার কি না, এবং বহুবিবাহপ্রথা নিবারিত হইলে, শান্তর অবমাননা] ও ধর্মলোপের আশঙ্কু! আছে কি না, অবধারিত হইতে পারিবেক।



Leave a Comment