আশ্বলায়ন-শ্রোতসূত্র | Ashwalayan-shroutasutra

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
(পনের ) . airs yy on oy eure ঃ বৌধায়ন (তৈ)১ বৌধায়নৎ বৌধায়ন বৌধায়ন ভারদ্বাজ (”) ভারদ্বাজ x Xx আপত্তন্ষ (”) SASS SASS SSS হিরণ্যকেশী” বা হিরণ্যকেশী হিরণ্যকেশী হিরণ্যকেশী সত্যাবঢ় (”) বৈখানস (*) বৈখানস বৈখানস x বাধূল (7) বাধূল x x কাঠক কাঠক x কাঠক মানব (মৈ)ং মানব x মানব বারাহ (”) বারাহ x বারাহ্‌ erred ঃ কাত্যায়নং . পারস্কর x কাত্যায়ন wes বৈতান ! x x x x কৌশিক x x _ (১) এঁদের 'পিতৃমেধসূত্র' আছে। (২) মানব, কাত্যায়ন, শৌনক ও পৈলাদ শাখার 'শ্রাদ্ধকল্প' আছে। (৩) আশ্বলায়নের গৃহৃপরিশিষ্ট, গোভিলের কর্মপ্রদীপ, গোভিলসূত্রের গৃহাসংগ্রহ, বৌধায়নের পরিশিষ্ট, অধ্থর্ববেদের পরিশিষ্ট ইত্যাদি ইত্যাদি গ্রন্থ পাওয়া যায়। উপরে একটু আগেই আমরা জেনেছি যে, সূত্রগ্রস্থের বৈশিষ্ট্য হল অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত আকারে বক্তব্য বিষয়কে সেখানে উপস্থাপিত করা হয়। এক একটি সূত্র এক একটি বাক্য; কিন্তু প্রায়শই সেগুলি অসম্পূর্ণ বাক্য, যেন Aaa শিরোনাম। যদি ধরা যায়, যে সূত্রগ্রন্থের বিবরণ যত সংক্ষেপধর্মী এবং সুপরিকল্পিত ও সুবিন্যস্ত afer উপর যত বেশী নির্ভরশীল সেই yay তত পরবর্তী, তা হলে উপরে উল্লিখিত শ্রৌতসূত্রগুলির' প্রাচীনতার wa হবে মোটামুটি এইরকম-_ (>) বৌধায়ন, বাধূল, আর্থযেয়কল্প, জৈমিনীয়, মানব শ্রৌতসূত্র। এই গ্রন্থগুলির বিবরণ অনেকাংশে ব্রাঙ্গণগ্রষ্থের মতোই এবং গ্রন্থের মধ্যে পরিভাষার প্রয়োগ তেমন নেই বললেই চলে। (২) ভারদ্বাজ ও-আশ্বলার়ন-_ এই দুই সূত্রগ্রস্থে পরিভাষার অল্প কিছু প্রয়োগ দেখা যায় বটে, তবে তা সাধারণত যখন যে যাগের বিবরণ দেওয়া হয়েছে সেই ACH প্রসঙ্গেই প্রণয়ন করা হয়েছে, স্বতন্ত্রভাবে ততটা করা হয় নি।



Leave a Comment