অভিজ্ঞান-শকুন্তল | Abhigayan-shakuntal

ofrat ১৩ খতুসংহারে যেমন শৃঙ্গাররসলোলুপ তারুণ্যের মুতি স্মপ্রকট, কুমারসম্ভবে যেমন যৌবনের কৰিশক্তির ঝক্কার. TICS যেমন প্রগাঢ় BATS, সে ভুলনায়' শৃঙ্গাররসে PA রঘুবংশে এত ATS যে পরিপক্কবোধহীন CATS) তাহাতে আমোদ পান না। যাহারা সচিত্র ও সালঙ্কার সজীবতার পক্ষপাতা, তাহাদের কাছে শুভ্রসরল গভ্ভীরতার মর্যাদা উচ্চ হয় না, যেমন ইংরেজ কবি মিলটনের কাব্য বা জানান সঙ্গীত-রচয়িতা বাখের FRAT সকলের বোধগম্য হয় না৷ রঙ্গপ্রিয়ত| ও সজাবতার প্রতি বাঙালীর আকৰুর্মণ অধিক বলিয়াই কি পাণ্ডিতাক্ষেত্রে বেদ উপনিযষৎ দর্শনশাস্ত্র অপেক্ষা স্যৃতি wy ও ন্যায়ের চর্চা এক যুগে তাহাদের কাছে অধিক সমাদর লাভ করিয়াছিল 1 ১৬-১৭ BCH আবার বাঙালা পণ্ডিতদের মধ্যে শ্রীচৈতন্ত মহাপ্রভুর কয়েকজন SH ছাড়া কেহই কাব্য-সাহিতো্যের ob করেন নাই, যদি ও স্যুতি তন্ত্র, বিশেষতঃ নব্য লায়ের চর্চা সেযুগে বিশেষ প্রসার লাভ করিয়াছেল। এই সম্পর্কে বল] অপ্রাসঙ্গিক হইবে না যে বাংলাদেশে ১৮-১৯ শতকে মেঘদুূত ও শতুস্তলার চচা থাক্লেও রখুবংশ পণ্ডিতদের পাছে প্রায় অপরিচিতই ছিল । সংস্কৃত কলেজে বিদ্ঞাস/গর মহাশয় Wa ছাত্র, তখন তাছার অন্ততম অধ্যাপক প্রেমটাদ তকবাগীশের জীবনা হইতে জাণা যায় যে, এ কলেজের ৩দানাস্তন প্রিন্সিণ্যাল সংস্কতাবশারদ কাওএল সাহেব তর্ক- বাগীশকে রঘুবংশের টাক] রচনার উৎসাহিত করিবার চেষ্টা করেন এবং মলিনাথক্ৃত রঘুবংশ-টাকা আছে, লোকমুখে শুনিতে পাইয়! সাহেব বাংলার বাহির হইতে গে টীজ্গ সংগ্রহ Baw খানেন । সেকালের সংস্কৃতপ।ঠার। গুরুমুখে বা Sle: ব্যতীত কোনও প্রাচীন ae অধ্যয়ন করিতেন না; বাংলা- দেশে রঘুবংশ-টাক! অজ্ঞাত থাকায় মতএস বুঝিতে হইবে ইংরেঙ্গ আমলের পুবে কিছুকাল ধরিয়! বাংলাদেশে রঘুরংশের অধ্যয়ন feral) অথচ জামানি প্রভৃতি সংস্কৃতে।/ৎসাহী দেশের frafaatacs কালিদাস-পঠণপাঠনে তাহার CABBTA SLT রঘুবংশই APICES হর়। আমাদের ও পাশ্চাত্যের দৃষ্টি, রুচিবোধ ও মর্থাদাজ্ঞরানের বিভেদ ইহাতে FA যাইবে। কাওএল সাহেব কর্তৃক বাংলাদেশে মল্লিনাথের টাকাসহ রঘুবংশের অধ্যাপনা পুনঃপ্রবর্তনের্ ফলেই হয়তো রুচিবোধে ন্যুন, অপরিণতবুদ্ধি লঘুচিত্ত কোনও 1921 রসিকতা করিয়। সেই শ্লোকটি প্রচার করিয়াছিলেন--''রঘু আবার কাব্য! তাহাও আবার পাঠ্য! তাহারও আবার টাকা State আবার পাঠ্যা |” হায় হায় s