দুখিয়ার কুঠি | Dukhiyar Kuthi

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
পরিণত ক্রার সঙ্গে সঙ্গে তাদের সংস্কৃতি পরিবর্তনেরও চেষ্টা হয়েছিলে।। উপাস্য বিষ্ণুর নাম থেকেই স্বাভাবিকভাবেই এই নদীটির নামকরণ হয়ে থাকবে। এবং এর জলধারায় সে নাম ভেসে এসে উভয় তীরের আদিবাসিন্দাদের মধ্যেও সেই নবীন ধর্মের কিছু কিছু প্রচার করেছিলো। নতুব। এ-অঞ্চলের ভাষার স্বাভাবিক যে প্রবণতা আছে, যাঁর ফলে নদীর নাম হয় দোলং* কিবা COMA, তারই ফলে হয়তো এই ধারাটির নামও মাতালিয়। অথবা আই VTS পারতো পক্ষান্তরে দুখজাগানিয়ার কুঠি একাস্তভাবেই আদিবাসিন্দাদের দেয়া নাম। নামটা যাট-সত্তর বছরের কিংবা তারও বেশী পুরনো | তার আগেও এ সব অঞ্চলে লোকের বসতি ছিলে । প্রবাদ এই, এক রাজকুমারের উপরে এ-অঞ্চলের শাসন ও রক্ষণাবেক্ষণের ভার ছিলে ৷ সে সময়ে উত্তরবঙ্গে ভোট বা ভুটিয়াদের কিছু প্রাধান্য হয়েছিলো। তারা! ব্যবসা-বাণিজ্য করতে, ডাকাতি করতো, রাজার সৈন্যদলের সঙ্গেও যুদ্ধ করতে। এমনকি একবার এক রাজাকে বন্দী ক'রে ভোট-দেশে নিয়েও গিয়েছিলো। ইতিহাস- কাহিনীতে শোনা যায় ভোটদের অত্যাচার থেকে বাঁচার জন্যই ইংরেজ-কোম্পানির শরণ নিয়েছিপে। রাজা। ses ধরে নেয়] যায়, যার উপরে এঅঞ্চলের শাসনভার থাকতে! তার জীবনটা খুব একটা শাস্তির ছিলোনা সাধারণভাবে বলতে গেলে । সে যাই VS ইংরেজ কোম্পানির ঘোড়ায় টানা কামানের মুখে পড়ে ভোটরা যখন পালালে৷ তখন রাজ্যের প্রায় আধখানা কোম্পানির সৈণন্য- দলের ভরণপোষণের sy কোম্পানির হাতে তুলে দিয়ে রাঞ্জার জীবনে কিছু শাস্তি এসেছিলে, স্মৃতরাং সৈন্য সামস্তদের জীবনেও | প্রবাদ এই, ভোটদের এক অভিযাত্রী দল মূল বাহিনী থেকে বিচ্ছিন্ন ৬



Leave a Comment