ব্যাপার বহুতর | Byapar Bahutara

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
“সেখানে মোল্লাদের দাপট জানেন আপনি 2” বলেই ফেললাম। “হ, হ, জানি, মশয় । চাবুক দিয়া সব Stel কইরা দিছে ।” কোনারকে এসে ড্রাইভার বলে, এক ঘণ্টা সময় | “কী, আমরা কি হুকুমের চাকর ? যতোক্ষণ খুশি দেরি করবো | এ জন্যে কোম্পানীর গাড়িতে আসিনি রে ব্যাটা। ats ate!” ধমক দেয় আবলুশ | পাঁচটি হোটেলওলা ঘিরে ধরলো | “ভালো চাল পাচ রকম, মাছ, ডাল, ছুইটা তরকারি, fa, লেবু, চাটনি, কলাপাতা'---সব--শুধু পাঞ্চ সিকি:--” “কী, মশাই, কোনটায় ?”” জিজ্ঞেস করে আবলুশ। “এ কোণেরটায় চলুন**--নিরিবিলি আছে ।” “ঠিক ata ঠাকুর আমরা মন্দির দেখে আসছি। বাচ্চাদের হাপ তো 1” “হ্যা, বাবু ।” এক] একা মন্দির দেখছি। তেমন ভিড় নেই--বাচোয়া। একমনে দেখছি সপ্তাশ্ববাহিত রথ, রথের চাকা:--একটা চিৎকারে ঘোরটা কাটলো। “ও মশাই, আমরা হোটেলে চল্লুম। তাড়াতাড়ি arya, যারা রইলো তাদের ডেকে নিয়ে আসবেন |” ঘড়িতে দেখি মোটে পনের মিনিট অতিবাহিত হয়েছে। ধীরে-সস্থে মন্দির দেখতে লাগলাম। মিথুন-মুতির প্যানেলগুলোর সামনে আসতেই একটা খিলখিল হাসির শব্দ । “তোর আর আশ মেটে না, গোপাল | আর কতো ছবি তুলবি ? আয় তোতে আমাতে একটা ছবি তুলি। হিঃ হিঃ হিঃ!” বাজে শিবপুরের মাসীর ste) “কে তুলবে ছবি ?” - “কেন, এঁ যে সেই আমাদের মুখ-গোমড়া সায়েববাবু ।” সর্বনাশ | পালাবার পথ নেই । So



Leave a Comment