ধূলার ধরণী [সংস্করণ-২] | Dhular Dharani [Ed. 2]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ert ধরণী স্বভাব, রুগ্মকঠ যা বা! সম্ভব নর করিয়া ব্লিয়াছিলেন, “কি ক্রব বাছা, বড় দায়ে পড়েই তোমায় বিদায় দিতে হল । এখানে যে সব মেয়েরা থাকে তাঁরা সবাই ভদ্রবরের মেয়ে, এর মধ্যে তোমায় তো রাখতে পাারনে বাছা, না আছে বাপের নাম, না আছে মায়ের পরিচয় এতে আমি কোন সাহসে তোমার এখানে রাখি বল।” উর্শ্বি অনুনয় করে নাই,-_সে দৃঢ়পদে ofan আনিয়াহিল। পাড়ার লোক সকলেই তাহার সন্বন্ধে যে ধারণা করিয়াছিল তাহা সে ভজানে। কদাচিৎ বৈকালে ছাদে বেড়াইবার সময় পাশাপাশি ছাদে অনেক মেয়েকে CHA বাইত; তাহারা পরম কৌতুহলে বিস্ফারিত নেত্র এই তারকার পানে oiler থাকিত, aes কেহ কোনদিন তাহার সহিত আলাপ করে নাই। উর্মি জানে এই সব পবিত্র পুরাজ্ণাগণ তাহাকে কতখানি ঘৃণা অবহেলা এবং সঙ্গে সঙ্গে করুণানিশ্রিত চোখে দেখেন। তাহার মুখ লাল হইয়া উঠে, সঙ্গে সঙ্গে দে হাসে। . এই সময় জয়ন্তের মায়ের সঙ্গে হঠাৎ তাহার আলাপ হইয়া গিযরাছিল। এই মানুষটী জগতের আর সব মানুষ হইতে একেবারে তন্ন প্রকৃতির ছিলেন। এমন সুন্দর মাতৃমৃদ্তি উদ্মমি দেখিতে পায় নাই, তাহার মন MATE এই OAT AY YS পদতলে লুটাইয়া পড়িয়াছিল। ate এই মেয়েটীকে একটু ভালোবানিয়াছিলেন। এই বঞ্চিতার সকল কথাই তিনি শুনিয়াছিণেন, তাহার সব হারানোর ব্যথা তাঁহাকে অভিভূত করিরা তুলিয়াছণ। তিনি জানিতেন মানুষ মানুষকে পিশাচরূপে পরিবর্তিত করে, আবার দেবতারপেও পরিণত করে। MENT বিশ্বাসঘাতকরপে পারণত করে এই মাইষই ; দুনিয়াকে মাহ aia গড়ে আবার নরকও Ba | ১১



Leave a Comment