অল কোয়ায়েট যান দি ওয়েষ্টার্ন ফ্রন্ট [সংস্করণ-৭] | All Quite On The Western Front [Ed. 7]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
কান্টোরেককে এর are আমরা দোষ দিতে পারিনে। কারণ প্রত্যেকটি মানুষকে যদি তার কাজকর্মের ace দায়ী' করে বিচার করতে হয় তাহলে পৃথিবী কোথায় থাকে! পৃথিবীতে এ রকম হাজার stata কাণ্টোরেক আছে, তাদের সবাই জানে যে ঠিক পথ একটি মাত্র আছে-_এবং সে হচ্ছে তাদের নির্দিষ্ট পথ। সেই জঙ্তেই এই সবনাশের পথে তারা আমাদের এই রকম করে ভুলিয়ে নামাতে পেরেছে । আঠারো-উনিশ বছরের বালক আমরা-_আমাদের পরিণতির পথে, কর্তত্যের পথে, ভবিষ্যৎ জীবনের পথে এই রকম লোক্রাই হয় পথ- প্রদর্শক। আমরা প্রায়ই এদের নিষে ঠাট্টা-তামাশা করি অথচ মনে মনে এদের উপর আমাদের আস্থা থাকে। কিন্তু যেদিন প্রথম মৃত্যুর ছবি আমাদের চোখের সামনে এসে দাঁড়াল সেই দিনই এই বিশ্বাস চুর্মার হয়ে গেল | আমাদের মেনে নিতে হল যে তাঁদের আমলের পুরনো মানুষদের COTA অ্মাদের আমলের আজকের মানুষকেই বেশি বিশ্বাস করতে হবে। তাঁরা আমাদের চেয়ে বড়ো কেবল বাক্চাতুর্ধে এবং ধূর্ততায়। প্রথম গোলাব্যণেই আমাদের ভুল ধরা পড়ল। মানব-জগতের যে-চিত্র তারা আমাদের এঁকে দেখিয়েছিলেন তা এক মুহূর্তে গুঁড়িয়ে ধুলো হযে গেল । তাঁরা যতক্ষণ বক্তৃতা দিচ্ছেন, কলম চালাচ্ছেন, আমরা চোখের সামনে মানুষকে মরতে দেথছি। Stal দেখাচ্ছেন, দেশের প্রতি ক$ব্যই সকলের চেয়ে বড়ো জিনিস! আমরা তার আগেই শিখেছি ayaa কি ভীষণ! এ সব সত্বেও আমরা রণক্ষেত্র ত্যাগ করিনি, আমরা তীরুতা দেখাইনি। তারা দেশকে যতটা ভালোবাসেন, আমরাও বাসি। আমরা সাহস করে প্রত্যেক কাজেই যোগ দ্বিয়েছি। সঙ্গে সঙ্গে সত্য- মিথ্যার প্রভেদ আমাদের চোখে পড়েছে-_আমাদের হঠাৎ চোখ খুলে ১২



Leave a Comment