জিজ্ঞাসু রবীন্দ্রনাথ | Jigyasu Rabindranath

v জিজ্ঞাস রবীঙ্দ্রনাথ ts হাসির রোল গড়ে গেল। বক্তাও বিজয় গর্বে উৎফুল্ল হয়ে উঠুলেন। শুধু বেশিক্ষণ হাসতে পারলাম না আমিই 1...... wine ছু'একদিন কেটে গেছে। সন্ধ্যার পর আমাদের ব্যাচেলারস্‌ কোয়ার্টার্নের বারান্দায় ঘুরে ঘুরে বাহিরের অন্ধকার দেখছি। কণ্ঠে স্রতালহীন গুন্গুন্‌ চলছে-_ আধার রাতে একলা পাগল যায় কেঁদে। বলে শুধু, বুঝিয়ে দে, বুঝিয়ে দে আমি যে তোর আলোর ছেলে-_ সামনে দিলি আধার মেলে, মুখ লুকালি মরি আমি সেই CATH ॥...... বাস্‌! হঠাৎ association ০110০8-য় টান পডল । কবিতা ছেড়ে মন চলে গেল ছবিতে । হ্যা! এই তো । এই তো সেই ছবি। ফটোগ্রাফের ওপর আরস্মলোর পায়ের দাগের মত আকিবাকি। হ্যা, ওই মাকডমার জালের মত দাগগুলোই তো অদন্ধকার। তার মধ্যে রবীন্দ্রনাথ চোখ দুটো বড Aw করে যথাসম্ভব কষ্টে আধারের ভেতর দিয়ে দেখতে চেষ্টা করছেন | দেখতে পারছেনন। বলে চোখে জল এসেছে। HB) চোখের | THI দুটো বড় বড় ফোঁটা । এই - তো কবির চোখে তাঁর আপন রূপ। তিনি সত্যান্বেষী। 'তিনি চির জিজ্ঞাস | ষাকে প্রথম দিনের 2H প্রশ্ন করেছিল সত্তার নূতন আবির্ভাবে, 'কে তুমি? আবার দিবসের শেষ স্থর্য্যও যার কাছে শেষ প্রশ্ন রেখে গেল, “কে তুমি” ?-_কিন্ত পেল না সে, পেল না উত্তর। প্রশ্নই শুধু রইল ATS হয়ে। সমুদ্রের মত তাঁর অনস্ত জিজ্ঞাসা । ইনিই জিজ্ঞাস্থ রবীন্দ্রনাথ । পরের দিন নন্দলালবাবুর সঙ্গে দেখা হলে বললাম সব কথা। তিনি খুশি হলেন । হেসে বললেন, আমি পটুয়| মানুষ এ রেখা আর রংই বুঝি। আপনি গভীর অর্থ খোঁজেন, তাই পান-ও তাই-ই | রবীঙ্নাথের এই জিজ্ঞাহ্থ রূপটিই বর্তমান গ্রন্বের উপজীব্য