দাঙ্গাবিরোধী গল্প | Danganbirodhi Galpa

se / দাঙ্গাবিরোধী গল্প পাঞ্জাবের খেতে আপন হাতে গমের সবুজ সবুজ vial ফলিয়েছে আর কাপাসের ফুলে ছোট্ট চাদকে ঝিলিক দিতে দেখেছে। এসব রাজ- নাঁতিবিদরা৷ কীভাবে এই MACs বুঝবে। ওরা যে গণতন্ত্রকামী রাজনীতিজ্ঞ। এই ক্রুন্দন_এই মৃত্যু তো শাখ্বত। মানুষ হিসেবে মাথা তুলে দাড়ানে৷ এখনও অনেক দিন বাঁকী আছে। আর গল্পকারের গল্প ফাদার মধ্যে এমন কোন কারুকার্ধ নেই যে, তাকে জীবন জ্ঞান শিল্প বিজ্ঞান ইতিহাস দর্শন -_-এসব নিয়ে ভাবতে হবে। পাঞ্জাবের মৃত্যু হল, কি সে বেঁচে থাকল তাতে তার কা আসে যায়। মেয়েদের ইজ্জত গেল, কি থাকল; শিশুদের গলায় ছুরি চালানো হচ্ছে, না মমতা- মাখানো ঠোঁট তাকে চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিচ্ছে--এসব তার কাছে প্রয়োজনহীন Bol আর কিছু নয়। এ সমস্ত কিছু থেকে নিজেকে সরিয়ে রেখে সে তার গল্প বলার SCM উৎতস্মথক | এমন সব ছোট-মোট গল্প সে বলতে চায়, যে গল্প মানুষের হৃদয়কে আলোড়িত করে-_উৎফুল্ল করে! এত বড় বড় গাল গল্প তার শোভা পায় না। ই, আপনি ঠিকই বলেছেন। এখন তাই অমৃতসরের স্বাধীনতার কাহিনী শুনুন। অমৃতসরের কাহিনী--যেখানে জালিয়ানওয়ালাবাগ আছে। যেখানে উত্তর ভারতের সবচেয়ে বড় বাজার .আছে-_-শিখদের সবচেয়ে পবিত্র গুরুত্বার আছে। যেখানে জাতীয় আন্দোলনে হিন্দু এবং শিখর! এঁক্যবন্ধ হয়ে একের পর এক বিরাট সংগ্রাম করেছে। আর তাই বোধহয় বল হয়, লাহোর হচ্ছে সাম্রদায়িক সম্প্রাতির দুর্গ, অমৃতদর জালীয়তার ক্েন্দরস্থল। নেই জাতীয়তার কেন্দ্রস্থল মমৃতসরের কাহিনী শুনুন | উনিশ শ' সাতচল্লিশের পনেরোই আগস্ট, অমৃতদর স্বাধীন হয়। প্রতিবেশী লাহোর তখন ware) কিন্তু অমৃতসর স্বাধীন । অমৃতসরের প্রতিটি বাড়িযত দোকানে বাজারে তে-রঙা পতাকা পতপত করে উড়ছে। অমৃতদরের জাতীয় মুসলমানরা স্বাধীনতার এ উৎসবে সামনের সারিতে ছিল। কারণ স্বাধীনতার আন্দোলনেও তারা ছিল সামনের সারিতে | এ অমৃতদর শুধু মাকালী আন্দোলনের অমৃতসর নয়। কিংবা