কথা-চতুষ্টয় | Katha-Chatushtay

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
মধ্যবিনী | ১১ aren শৈলবালাকে গৃহকার্্য শিথাইত। একদিন নিবারণ মুখ Riba বলিল, “ছেলেমানুষ, উহাকে তুমি বড় বেশি পরিশ্রম করাইতেছ, উহার শরীর তেমন সবল নহে ।” বড় একটা তীত্র উত্তর হরঙন্দরীর মুখের কাছে আসিয়া- ছিল, কিন্তু কিছু বলিল না, চুপ করিয়৷ গেল। সেই অবধি বউকে কোন গৃহকার্য্যে হাত দিতে দিত না। রীধাবাড়া, দেখাশুনা সমস্ত কাজ নিজে করিত ৷ এমন হইল, শৈলবালা আর নড়িয়৷ বসিতে পারে না, হরস্ুন্দরী দাসীর মত তাহার সেবা করে এবং স্বামী বিদ্ষকের মত তাহার মনোরঞ্জন করে। সংসারের কাজ করা, পরের দিকে তাকানো যে, জীবনের কর্তব্য এ শিক্ষাই তাহার হইল না। হরস্নারী যে নীরবে দাসীর মত কাজ করিতে লাগিল তাহার মধ্যে ভারি একটা TH আছে। তাহার মধ্যে ন্যুনতা এবং HAS নাই। সে কহিল, তোমরা ছুই শিশুতে মিলিয় খেলা কর সংসারের সমস্ত ভার আমি লইলাম! তৃতীয় পরিচ্ছেদ | হায়, আজ কোথায় মে বল, যে বলে Sa মনে করিয়া- ছিল স্বামীর জন্য চিরজীবনকাল সে আপনার প্রেমের দাবীর অর্ধেক অংশ অকাতরে ছাড়িয়া দিতে পারিটৰ । হঠাৎ এক দিন পূর্ণিমার রাত্রে জীবনে যখন জোয়ার আসে, তখন ছুই



Leave a Comment