যুগদেবতা রামকৃষ্ণ [সংস্করণ-১] | Jugadebata Ramkrishna [Ed. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
মাতার ধর্মভাব দেখেই বাল্যকালে গদাধর তার চরিত্র গঠন করেছিল। বাবা করতেন রথুবীরের পুজা অর্চনা, মা করতেন বিগ্রহের সেবা পুজার আয়োজন । এটা রোজ দেখত গদাধর। বাবাকে ACBL করতে.দেখে বালকের মনেও ইচ্ছা জাগলো সেও ঠিক এঁ ভাবে পুজো করবে। কিন্তু পৈতে না হলে পুজোয় অধিকার জন্মায় না। কিন্তু বালক নিরস্ত হয় না। পুজোর ফুল তুলতে তো বাধা নেই। cats পুজোর জন্য সে সাজিভরে ফুল তুলতো আর যতক্ষণ না পুজো শেষ হতো, কাছে বসে থাকতো। একদিন একটা বড় মজার ব্যাপার হলো। ক্ষুদিরাম তন্ময় হয়ে রঘুবীরের ACH করছেন ৷ ধ্যান করছেন বাহুজ্ঞান শূন্য হয়ে। ঘরে আর কেউ নেই। এমন সময় পুজোর ঘরে প্রবেশ করে গদাই | বাবাকে এ অবস্থায় দেখে সামনে সাজানো নৈবেদ্যের থালা থেকে ফল মূল একটা করে তুলে খেয়ে শেষ করলো নিঃশব্দে । তারপর ফুলের থালা থেকে মালা ছড়াটা তুলে নিয়ে নিজের গলায় পরলো। রঘুবীরের মুতিটা হাতে তুলে নিয়ে নিজে বসলো সেই আসনে । স্ষুদিরামের তবু ধ্যান ভাঙে না। --ওগো ছাখো না, মালা পরে কেমন সেজেছি। ক্ষু্দরামের ধ্যান ভেঙে যায়। চোখ মেলে তিনি যা দেখলেন তাতে Sta বিশ্ময়ের সীমা রইল না। চকিতে মনে পড়ে stata fay মন্দিরে সেই বিচিত্র স্বপ্নের কথা । ছেলেকে কিছু বললেন না তিনি। OY মনে মনে ভাবলেন এইতো সাক্ষাৎ গদাধর। গদাধরের বয়স যখন সাত বছর ছ'মাস তখন ক্ষুদিরাম মারা গেলেন। কামারপুকুরের এই দরিদ্ব ব্রাহ্মণ পরিবারে এইবারে ঘনিয়ে SICA একটা দারুণ পরিবর্তন | রামকুমার বাড়ির বড় ছেলে। তাকেই এখন সংসারের হাল ধরতে হলো ৷ তার শোক করবার অবসর cass তিনটি নাবালক ভাই বোন আর শোকসন্তপ্তা বিধবা মা। এদের মুখ ১২



Leave a Comment