ঠাকুর বাড়ির গগনঠাকুর | Thakurbarir Gaganthakur

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
দিতে গিয়ে আমাকে এঁভাবে দেখতে পেয়ে তাড়াতাড়ি করে কালে তুপে সরিয়ে নিতেই ঝুলন্ত টালিটা ভেঙে বড়ল। বাড়ির চারদিকে সব কিছুই তখন ছুলছে, FATE দ্বেয়াল cove পড়ছে। তারই মধ্যে দিয়ে কোনরকমে সিড়ি টপকে লাফাতে লাফাতে আমায় নিয়ে গঙ্গাদীন নীচে এসে থামল । সেই দেখে সকলে আশ্বস্ত হলেন | ভূমিকম্প শেষ হবাব পর রাতের দিকে খুব বৃষ্টি নামল । বাড়ির চারদিকে ভাঙাচোরা। কেউ আর উপরে উঠতে সাহস করলেন না। ছোটপিদীর মহলের দিকটা নতুন করে তৈরী হয়েছিল । সেদ্বিকের একতলার Terr পরিষ্কার করে সেখানেই রাত কাটানোব ব্যবস্থা হল। একটু স্বির হয়ে বসে তখন বাবা কাকাদের জন্য ভাবনা শুক হল। তাদের কোন খবর নেই | ট্রেন বন্ধ, টেলিগ্রাম বন্ধ। তিনদিন বাদে জলকাদা ভেঙে হাটতে ইাটতে সবাই বাড়ি ফিরলেন । ফিরে এসে বাবা গঙ্গাদীনের কথা শুনে তাকে মোটা বথশিস করলেন | এদিকে বাড়ি আগাগোড়া মেবামত করা দবকার। তাই ঠিক হল সপরিবাবে coca যাওয়া হবে মুঙ্গেরে, যতীন্দ্রমোহন ঠাকুরের বাড়িতে, পীর পাহাড়ে । এ পর্যন্ত আমার শোনা কথা । বছর পাঁচেকের পর থেকেই আমার সব কথা মনে আছে। দ্বিদিমা সন্ধ্যেবেলায় মুখহাত ধুয়ে এসে হলঘরে বসতেন। আত্মীয়স্বজন লোকজনের আমাযাওয়া VF SS, গানবাজনা চলত। দিদিমার এক দুর সম্পর্কের বোন ছিলেন, কলকাতায় সিমলেয় তার বাড়ি feat তাকে আমরা Praca দিদি বলে ডাকতুম। তিনি মাঝে মাঝে আমাদেব বাড়িতে এসে থাকতেন। তার কাছে সঙন্ধ্যের সময় হুলে বসে আমরা রূপকথা, রাজা রাণী, গোলেবকাওলীর গল্প ইা করে শুনতুম। তাব থলের গল্প ফুরিয়ে গেলেও ছাড়তুম না। তখন তিনি বলতেন, “এক রাজার এক খাঁচা ভর্তি পাথী ছিল। cate একটি করে পাখী ফুরুত হুয়ে যেত” সে গল্প শুনতে আমাদের ভাল লাগত না। আমরা ধরে বসতুম ভাল গল্প বলতে হবে cae শুনে দিদিমা! একদিন বললেন, “আমার কাছে আয়, সামি একট! ভাল গল্প বলছি ।” আমাদের উৎসাহে দিদিমা বলতে শুরু করপেঁন, “তোর বাবার যখন চার বছর aaa, তোদের দাদামশায়ের সঙ্গে আমাব একবার খুব তর্ক হয়--বিপদের্‌ সময় মা নিজের জীবন আগে বাচাতে চায়, না ছেঁলের কথা আগে ভাবে। আমি বললুম, ছেপের জীবনই মায়ের কাছে সবচেয়ে প্রিয়। Sa



Leave a Comment