বইয়ের লেখক
বইয়ের আকার
28 MB
মোট পৃষ্ঠা
612
ধরণ
For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)নীল-দপণ ee মহারাণী তোমা প্রতি এই ক্ষণে এই মিনতি,
ওয়েল্স পাপে CHS মুকতি, ধিরাজ এই বলিতেছে ॥১২
(ধীরাজ-কৃত ) Taare সাহিত্য-শিল্প হিসাবে খুব উচ্চশ্রেণীর vie fe
না, ইহা লইয়া] মতভেদ থাকিলেও অভিনীত নাটক হিসাবে
'নীল-দর্পণে'র স্থান বাংলা দেশে অদ্বিতীয়। এই নাটকের
অভিনয় লইয়াই বাংল! দেশে সাধারণ অর্থাৎ বৈতনিক
রঙ্গালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রকৃত পক্ষে উনবিংশ শতাব্দীর পঞ্চম
দশকের শেষ ভাগে বঙ্গরঙ্গমঞ্চে মধুজুদন যে নূতন পদ্ধতির
পরীক্ষা আরম্ভ করেন, মধুস্থননের হাতে নানা কারণে তাহা
সবিশেষ সফলতা লাভ করে নাই; দীনবন্ধুই এই পদ্ধতিতে
নূতন প্রাণশক্তি সঞ্চার করিয়া বঙ্গদেশের রঙ্গমঞ্চকে স্থায়ী
প্রতিষ্ঠা দান করেন। মধুনুদনের নাটক ও প্রহসন তাহার
আদর্শ ছিল সন্দেহ নাই; কিন্তু দীনবন্ধুর নাটকগুলি স্বকীয়
বৈশিষ্ট্যে এমনই সমৃদ্ধ হইয়া উঠিয়াছিল যে, বাংলা দেশের
অবৈতনিক রঙ্গমঞ্চ সেগুলির সাহায্যেই ধীরে ধীরে বৈতনিক
বা সাধারণ হইবার স্থযোগ লাভ করিয়াছিল। দীনবন্ধুর
'সধবার একাদশী” ও 'লীলাবতী”র নাম এই প্রসঙ্গে চিরদিন
স্মরণীয় হইয়া থাকিবে। কিন্তু 'নীল-দর্পণে'র গৌরব আরও
বেশী--এই নাটকের অভিনয় লইয়াই বাংলা দেশে রঙ্গমঞ্চের
নূতন পর্বের yal হয়।* 'শাস্তি কি শাস্তি' নাটকের
উৎসপিত্রে স্বয়ং গিরিশচন্দ্র দীনবন্ধুর কৃতিত্ব এই ভাবে স্বীকার
করিয়াছেন-_ oat অতিময়-প্রসঙ্গে frquer সংবাদ ব্রজেন্জনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘whe
নাট্যশালার ইতিহাসে' (তৃতীয় Avent, পৃ. »২-১*৪ ) পাওয়া বাইবে।