বঙ্কিমচন্দ্র | Bankimchandra

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বন্ধিমচন্জ ৩ সামাজিক, রাজনৈতিক এবং ধর্মনৈতিক ইতিহান বিশেষভাবেই বন্ষিম- জীবনের ইতিহাসের সঙ্গে সম্প্‌ ক্ত। যেমন ঘটনাবহুল, তেমনি আখাতমসংঘাতময় সে জীবনের ইতিহাস | সেই ইতিহাস আজ পর্যন্ত সম্পূর্ণভাবে, wots লেখা হুল না। সত্যিই এ কলঙ্ক রাখবার স্থান নেই। “এলোমেলো PSN HSA ঘটনার আভান এর-ওর-তার স্বতিকথায় পাওয়া যায়, তাহাতে আমাদের সাধ মিটে না।” এ অঙন্গযোগও মিথ্যা নয়। উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে বাঙলাসাহিত্যে, যে কয়জন প্রতিভাশালী ব্যক্তির আবির্ভাব হয়েছে তাদের মধ্যে প্রধানত পাচজনের প্রতিভায় বাঙলাসাহিতো্যে নবযুগের আবির্ভাব হুয়েছে, বলা চলে । পাশ্চাত্য সাহিত্যের সঙ্গে বাঙলাসাহিত্যের ঘনিষ্ট awe স্থাপন-বিষয়ে এই পাচজনই নিজেদের অসামান্য ক্ষমতার পরিচয় দিয়েছেন এবং এই পাঁচজনই বিবিধ উপায়ে স্বদেশীয় সাহিত্যের সৌন্দর্ সম্পাদন করে গিয়েছেন । বাঙলাসাহিত্যের ক্রমবিকাশের ইতিহাদ জানতে হলে, এদের প্রতিভার সঙ্গে পরিচিত হওয়া একান্ত প্রয়োজন, এদের জীবনকথা জানার প্রয়োজনীয়তা আরে! বেশি। এই পাচজন : ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যানাগর, অক্ষয়কুমার দত্ত; ভূদ্েব মুখোপাধ্যায়, মাইকেল WET আর বন্ধিমচন্দ্র চট্রোপাধ্যায়। এদের মধ্যে প্রথম চারজনের জীবনী লেখা হয়েছে, হয় নি শুধু বন্কিমচন্দ্রেরঃ অথচ তারই প্রদীপ্ত প্রতিভার প্রসন্ন আলোকেই বাঙালীর চিত্তলোক উদ্ভাসিত হয়েছে সবচেয়ে বেশি আর সবচেয়ে সার্থকভাবে, উন্মোচিত হয়েছে সাহিত্যের এক yor fers | সাহিত্য-অগতের afees হলেও এই প্রসঙ্গে আরেকজনের নাম Baas | তিনি কেশবচন্দ্র সেন, বন্কিমের সহপাঠী ও নিকট সমসাময়িক । বাঙলার মবজাগরণে কেশবচন্জ্রের চিনস্ত। ও চরিত্র অনেকখানি ফলপ্রনস্থ হয়েছিল। তার সম্বদ্ধেও সম্পূর্ণ এবং প্রামাণ্য জীবনচরিত, ইংরেজী ও বাংলায় রচিত হুয়েছে। তাই তো আমাদের মনে কৌতুহল জাগে, কেন আজ পর্যন্ত একখানি তথ্যমূলক ও নির্ভরযোগ্য বন্কিম-জীবনী রচিত হল না ? এই প্রশ্নটি দীর্ঘকাল যাবৎ বাঙালীর সম্মুখে রয়েছে, কিন্তু আজে এর উত্তর মেলেনি । গুপম্যাসিক wisica তার জীবনচরিত লিখতে নিষেধ করে গিয়েছিলেন । বন্কিমচন্দরও নাকি বলেছিলেন, তার মৃত্যুর পরে ACM বছরের মধ্যে কেউ যেন তার জীবনচরিত না লেখে |



Leave a Comment