ভারতের গুরু ও গুরুমুখী বিদ্যা | Bharater Guru O Gurumukhi Bidya

বাখে। উদ্দেশ্য একই ৷ বৈষ্ণবদের মধ্যে কাঠিয়া সম্প্রদায় পাওয়া যায়,। যারা কাঠের কৌপীন পড়ে। উদ্দেশ্য তাদেরও এক | কিন্তু এই কথা মানতে বাধ্য এগুলিও age | মানসিক সংযম ভিন্ন কোন FRITS ফলবতী হয় না। সেকারণে CHA এবং WOT বহু সাধক লনারী নাধনায় বিশ্বাসী । আমাদের সনাতন ধর্মেও জ্রীকে সহধর্মিণী বলেছে । সুধু শয্যাসঙ্গিনী নয়, সাধনসঙ্গিনী । ভজন সহযোগী । সত্যি বলতে কি, দেহ যদি অঙ্কুলে না থাকে তাহলে সেই দেহের পক্ষে ভজন নাধন যেমন অসম্ভব, তেমনি একজন পুরুষের পক্ষে Aly তার সহধর্মিণী ভজন অঙ্গকুল না হন তাহলে তার ভজন অসম্ভব। শীশ্ীচগ্ডীতে সহজ সবল প্রার্থনা আছে-_মার কাছে চাইছে ঃ: “ভার্াং মনোবমাং দেহি মম Faas’ অর্থাৎ আমার মনোরঞ্জন করে এমন STH আমাকে দাও, যে আমার মনোবৃত্তির অনুগামী | কিন্তু এ প্রার্থনা প্রার্থনাই থেকে যায়। দাসী বলে যারে আনি ঘরে, দাস কবে রাখে নে আমারে । এবং এই দাসত্ব করার মধ্যে আমরা Bl পাই। কুকুবে হাড় চিবোয়, মাড়ি থেকে রক্ত ঝরে। কুকুর ভাবে হাড় দিয়ে রম বেরুচ্ছে । স্থথে চিবিয়ে যায়। আমাদের ভোগ চিন্তা সহজে নিবৃত্তিমার্গে যেতে চায় না। যখন আঘাত পাই, যখন শোক পাই তখন সাময়িকভাবে মর্কট বৈরাগ্য আসে | যার মাম শ্যশান বৈরাগ্য। বউয়ের সঙ্গে রাগ করেছি। বললাম, “রইলো! তোমার ভাত আমি চললাম ৷ এক ঘণ্টা পর এক চক্কর ঘুরে এসে বলি, 'যাক্‌ এবারের মত ক্ষমা করে দিলাম। ভাত Wel শ্মশানে মড়া পোড়াতে গিয়ে আর বাড়ি ফিরলাম না। সাময়িক casing | কিন্তু এ থেকেও অনেকে শেষ পর্যন্ত মত্যের সন্ধান পেয়েছেন | আসলে কি SCT, গাছ থেকে টেনে ফুলটা বার করা যায় না। গাছে ফুল ফোটার জন্য গাছের চর্য৷ করতে হয়। আবার গাছের বীজকে অস্বীকার করা যায় না। Sao] গুরুমন্ত্র, বীজটা সংকল্প, বীজটা উদ্দেশ্য, কারণ স্তুদ্ধি। লীবিত্যায় এর সহজ সমাধান করেছেন | একটি বিন্দুকে মাঝখানে রেখে একটি ত্রিভুজ একে দিয়েছেন। আর একটা ত্রিভুজ উন্টে দিয়েছেন সমান সমান ভাবে। এর তিন কোণে তিন কথা । ইচ্ছা, ক্রিয়া, জ্ঞান । যেমন ইচ্ছা তেমন ক্রিয়া । যেমন ক্রিয়া তেমন জ্ঞান । আবার যেমন জ্ঞান, তেমনি ইচ্ছা, তেমনি ক্রিয়া | যার বলে ইচ্ছাবৈ তারা তো নেই Hef তোমার Bea | তারা ইচ্ছাশক্তির একটা বিরাট ভূমিকাকে অস্বীকার করে। যদি কামনা বামমার উদ্ধে উঠতে RI তাহলে মুল ভোগ ইচ্ছাকে পরিবর্তন করা দরকার | এবং তা সম্ভব জ্ঞানের Ce]