কারবার সংগঠন পরিচয় [সংস্করণ-৩] | Karbar Sangathan Parichay [Ed. 3]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
৮ কারবার সংগঠন পরিচয় waite ও সেবা অনায়াসে পাইয়া থাকে। ইহাতে সামাজিক জীবনযাত্র| মহজ, সরল ও স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ হয়। ২। কারবারী কার্যকলাপের ফলে যে শিল্প-বাণিজ্যের প্রদার ঘটে উহাতে দেশের উৎপাদন ও জাতীয় আয় বুদ্ধি পায়, অর্থ নৈতিক সমৃদ্ধি ঘটে এবং লোকের জীবনযাত্রার মান উন্নীত Sz I ৩। উপরি-উক্ত অবস্থা সৃষ্টি হওয়ার ফলে কর্মসংস্থানের স্যোগ ঘটে এবং মানুয়ের বেকারত্ব দুর হয়। S| কারবারা কার্যকলাপের Hale ঘটলে দেশে শ্ল্লী ও দক্ষ শ্রমিক wR হয়, গবেষণার সযোগ-হবিধা ঘটে, Jr নুতন ভ্রব্যাদি উৎপাদন আরম্ভ হয় ও নূতন নূতন যন্ত্রপাতির CRIA হয়। ৫। কারবারের প্রদার হইলে বহির্বাণিজ্যের ও প্রসার ঘটে । এই বহির্ধাণিজ্যের মাধ্যমে আস্তর্জাতিক সৌহার্দ্য, অর্থ নৈতিক, শিক্ষাগত ও সংস্কৃতিগত উম্নতিও দেখা দেয়। স্থতরাং কারবারের সামাজিক fee জনকল্যাণ ও জনসেবারই মুখপাত্র। তবে কারবারের ব্যক্তিগত এবং সামাজিক উদ্দেশ্য ঠিকমত সাধিত হইতে হইলে কারবারীকে কতকগুলি নীতিগত বাধা-নিষেধ মানির| চলিতে হয়। কারবারের ব্যক্তিগত দিক হইতে মুনাফা লাভ কারবারের একমাত্র উদ্দেশ্য বলিয়া মনে হইতে পারে । fee একমাত্র মুনাফা লাভ প্রবৃত্তি লইয়| কারবার পরিচালন করিলে কারবারে সাফল্যলাভ অনিশ্চিত etal পড়ে। কারণ খরিদ্দারদের a সম্ভোগকারীদের শোষণ BAN মুনাফা লাভে প্রবৃত্ত হইলে উহারা কখনই মন্বষ্ট থাকিতে পারেন না। একথাও সত্য যে, প্রেত্যেক উৎপাদক বা কারবারীও একজন খরিদ্দার বা সম্ভোগকারী ।)স্থতরাং এরূপ অবস্থায় কেবল মুনাফা লাভ কারবারের উদ্দেশ্ব হইলে খরিদ্দার বা সম্ভোগকারী হিসাবে ন্যায্য যূল্যে জিনিম ai পাইলে তাহার ঠকিবার বা অসন্তুষ্ট হইবার সঙ্গত কারণ ঘটিবে। যে কারবার এইভাবে খরিদ্দার ঠকানোর কাজে লিপ্ত থাকে উহার নিকট হইতে Gey He সব খরদ্দার গরিয়] পড়িতে বাধ্য। ফলে কারবারের পতন অনিবার্ধ। কারবারী নিজেকে সম্ভোগকারী এবং উৎপাদক এই উভয় হিনাবে গণ্য করিলেই উহা বুঝিতে পারিবেন। Wea কারবারের মুনাফা লাভের আশা-আকাঙ্ক্ষা ছাড়! ইহার একটা সামাজিক দিক আছে। এই সামাজিক দিক নানাবিধ সামাজিক দায়িত্ব পালনের দিকে কারবারীর কর্তব্য নির্দেশ করিয়া থাকে। কারবারীর স্থায়ী সাফল্য ইহাদের উপর নির্ভর করে। খরিদ্দারদিগকে স্তাযাযূলো ভাল জিনিন সরবরাহ করা, সরকারকে কর ফাকি না| দেওয়া, জনহিতকর rq অর্থবায় করা, জাতায় ক্ষয়-ক্ষতি নিবারণের দিকে ASS দৃষ্টি রাখা, কারবারকে জাতায় সম্পত্তি হিসাবে বিবেচনা করা, সমাজের পক্ষে অকল্যাণকর এবং বিরক্তিকর কোন অবস্থার WE না করা, একচেটিয়া কারবারের মনোভাব ত্যাগ করা, অযথা



Leave a Comment