শনিবারের চিঠি | Shanibarer Chithi

wow করিয়াছেন, তাহারা সাহিত্যে প্রগতিবাদ প্রচার করিয়াছেন। রাষ্ট্রে সমাজে এবং জাতির জীবনঘটিত নানা asta প্রগতিতত্ববের অবকাশ আছে; এবং সেই সকল ব্যাপারে তাহার আলোচন! ও প্রচারমূলক গ্রন্বরাজিকে প্রগতিবাদী সাহিত্য বলিতে কাহারও আপত্তি নাই; কারণ, ইংরেজীতেও literature “af অতিশয় ব্যাপক “অর্থে ব্যবহৃত হয়, ব্যবসায়-বাণিজ্যসংক্রান্ত বিবরণও literature আখ্যা পাইয়া থাকে | কিন্তু *সা্‌হিত্যের নামেই এঁই যে প্রগতির পাবি, ইহা একপ্রকার সাহিত্যকেই অস্বীকার করা-_ইহার মূলে আছে রসের বিকুদ্ধেবেরসিকের আক্রোশ | এই প্রগতিবাদ হইতে সাহিত্যের আদর্শকে সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র রাখিবার জন্য ইদানীস্তনকালে yan * সাহিত্যাচার্য্যগণ কাব্যরসের ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণে বিশেষ যত্নবান হইয়াছেন। যাহারা এইরূপ প্রগতিবাদী তাহাদের সহিত সাহিত্যের কোনও সম্পর্কই নাই, বরং সম্পর্ক অস্বীকার করাই উভয় পক্ষে মঙ্গলকর | ওদেশে সে চেষ্টা যথেষ্টই হইতেছে ; আমাদের দেশে এ কাজ করিবার কেহ নাই, তাই অপর পক্ষের অনাচার এত বুদ্ধি পাইতেছে। আমি পূর্বে বলিয়াছি, এই প্রগতিবাদীর দল সাহিত্যের অর্থাস্তর করিতে চায়, কিন্তু arareq করিতে রাজি নহে। জীবনকে ইহারা যন্ত্ররূপেই ভাবনা করে, যন্ত্রের কালোপযোগী পরিবর্তন আছে, নূতন