বিহঙ্গ বসনা | Bihanga Basana

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
sort | এই দ্বিতীয় শাখার এক মগড়ালে ক্রমে জন্ম মি মানুষ। সেই মানুষ আকাশে উড়তে পারে না, কিন্তু পনের-বি, কোটি বছর আগে তার এক জ্ঞাতিভাই যে দক্ষতা অর্জন করেছি সেটা নাকি সে আজও ভুলতে পারেনি। মাংসানী জীবের নাগ থেকে পাখীরা কিভাবে yee করে উড়ে পালিয়ে যায় \ সে দেখেছে, দেখে মুগ্ধ হয়েছে--নিজেও অমনভাবে উড়ছে চেয়েছে। পারেনি। সেই অচরিতার্থ বাসনার বীজ কো অজানা BANAT গুগুপথে জন্ম-জন্মান্তরের চক্রাবর্তনে কোটি কোটি বছর ধরে টিকে আছে মানুষের মনে। কাব্যকথা নয়. নিতান্ত জৈবিক কারণে, বিবর্তনের পর্যায় হিসাবেই, শত্রুর হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার তাগিদেই মানুষ এ বলাক।র পাখার স্পন্দনে শুনেছে তার শহৃদস্পন্দনের অনুরণন, চেয়েছে--এ waa ধরে চকিতে হইতে দিশেহারা। আকাশের খুঁজিতে কিনারা মেনে নিতে পারলে এ ব্যাখ্যা? আমি তো পারিনি। কী হবে আকাশে উড়ে? কী আছে এ নিঃসীম নিলীমায়, যা নেই আমার এই অতিপ্রিয়, অতিপরিচিত মাটির পৃথিবীতে ? আমাদের মুল লক্ষ্য তো আকাশ নয়, এই পৃথিবীই ! তা হোক। মূল লক্ষ্যস্থলটা থাকে তীর্থপথের একেবারে শেষ ence | সেটার সম্বন্ধে স্পষ্ট ধারণা থাক আর না থাক পায়ে পায়ে পথ মাড়িয়ে যাত্রীদলকে ক্রমাগত এগিয়ে চলতে হয় তীর্থের পথে । শেষ লক্ষ্য নয়, তাকে প্রতিনিয়ত লক্ষ্য রাখতে হয় পরবর্তী পদক্ষেপ। প্রতিটি সোপানই এ যাত্রায় তুল্যমূল্য। যে কোন TAS HHUA “GSI মূল্যমানের। এমনিভাবে যাত্রীদল চলেছে সামনের দিকে। মানবসভ্যতা, মানবসমাজ উন্নততর হতে চায়, আরও আনন্দঘন করতে চায় তার জীবনের ভোগ। তারই একটা পর্যায়, একটা বিশেষ সোপান--এই মাটি ছেড়ে আকাশে eT AMA! তা উঠেছে, অনেকটা উঠেছে এতদিনে ৷ মাটি ছেড়ে 8



Leave a Comment