কেশবচন্দ্র সেন : ব্যক্তিত্ব ও গদ্যশিল্প | Keshabchandra Sen : Byektitwa O Gadyashilpa

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
কেশবচন্দ্র সেন ঃ বাক্তিত্ব ও গদ্ভশিল্প ১৩ ৮২ রী ) এবং তারপরেই গ্রন্থাকরে প্রকাশিত হয় (ডিসেম্বর seve) | বন্কিমের জীবিতক।লে আনন্দমঠের পাঁচটি সংস্করণ প্রকাশিত হয়। আনন্দমঠ প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে তার প্রতি বৃটশ কতৃপক্ষের রোষ-নজর পড়ে। বাংলার ছোটলাট মিঃ faery” টম্পসন ডেপুটি ম্যাজি্ট্ট বন্ধিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কাছে আনন্দমঠে রাজদ্রোহে উসকানি দেবার অভিযোগ পাঠান ও কৈফিয়ং তলব করেন। যেদিন ডেপুটি ম্যাজিষ্ট্রেট বাস্কিমচন্দ্র সমীপে ছোট লাটের বার্তা প্রেরিত হয় সেদিন বঙ্কিমচন্দ্র কলকাতাতেই ছিলেন। বাতায় আরো লেখা ছিল, কৈফিয়ং আগামী সকালেই চাই এবং তা ছোট লাট সমীপে প্রেরিত হওয়া চাই। সেই রাত্রেই বঙ্কিমচন্দ্র কলুটোলায় কেশবচন্দ্রের পৈতৃক-ভবনে কেশব-অনুজ কৃষ্ণবিহারীর সঙ্গে দেখা করেন ও তাঁর সঙ্গে কমল-কুটীরে কেশবের কাছে হাজির হন। ARATE বন্ধিমচন্দ্রের এই বিপদে কেশবচন্দ্র যে কোন রকম সাহায্য করতে রাজি হন এবং বন্কিমের অন্থরোধমত তখনই আনন্দমঠ সম্পর্কে তার ব্যক্তিগত অভিমত Axe দেন। তখন বৃটিশ সরকারের কাছে কেশবচন্দ্র সেনের যথেষ্ট খ্যাতি ও প্রতিপত্তি ছিল । পরদিন সকালে Tei কেশব-স্বাক্ষরিত সেই ইংরেজি অভিমত নিয়ে ছোটল|টের সঙ্গে Cael করেন! ছোটলাট কেশব-অভিমত সমেত বন্ধিমের কৈফিয়ং ata করেন। তার ফলে spencer চাকুরি যায় না বটে, তবে তিনি মরকারী প্রধান দপ্তর রাইটার্স) থেকে পুনর্বার THVT প্রেরিত হন। এবং কেশবর মেই অভিমত সঙ্গে সঙ্গেই কেশবচন্দ্রের “দি লিবারেল” সাপ্তাহিক পত্রে কেশব- অনুজ কৃষ্ণবিহারী সেনের নামে প্রকাশিত হয় রবিবার ৮ এপ্রিল ১৮৮৩ তারিখের সংখ্যায় | বঙ্কিমচন্দ্র আনন্দমঠের “দ্বিতীয় বারের বিজ্ঞাপনে' ( দ্বিতীয় সংস্করণের ভূমিকায় ) লেখেন :



Leave a Comment