ইলিয়ড ও ওডিসি | Illiad-o-odesy

১৬ ইলিয়ড মানুষ ভাবে, ঈশ্বর ভেস্তে দেয়। হয়তো গ্রীকরা ফিরে যেত, কিন্তু দেবতারা চাইলেন না যে তারা ফিরে যাক। হেরা এথেনকে পাঠালেন তিনি যেন প্রতিটি গ্রীক সৈন্যের কাছে গিয়ে প্ররোচিত করেন যে তারা যেন তাদের কাজ অসম্পূর্ণ রেখে দেশে ফিরে না যায়। অলিম্পাস পর্বতের শিখর থেকে এথেন চলে এলেন শ্রীকদের জাহাজে অদৃশ্য TA প্রথমে সম্মুখে পড়ল ওডিসিউস। পরাজয়ের গ্লানিতে faa এথেন ওডিসিউসের কানে দিলেন মন্ত্র। ওডিসিউস এ দৈববাণী কার তা ভাল করেই বুঝতে পারলেন। ওডিসিউস তার কর্তব্য সম্পাদনে উদ্যোগী হলেন। উল্লসিত Tse সৈন্যদের চেতনার উদয়ে আনবার জগ! চলে এলেন গ্রীক CAPITA | তার হাতে ছিল রাজা আগমেননের কাছ থেকে আনা পরিচয়সূচক পাঞ্জা। ওডিসির কথায় চৈতন্যোদয় হল Ts সৈন্াযদের। তারা অশান্ত হয়ে উঠলো। তারা যতদূর সম্ভব তাড়া তাড়ি মিলিত হল এক আলোচনা সভায়। এর মধ্যে থার্সাইটিস নামে এক কুঁজো, এক পা খোঁড়া, কুৎসিত দেহধারী, যার মাথায় চুল নেই বললেই চলে এমন এক ব্যক্তি ছিল যার কাজই হল পরের নিন্দা করা, সবার কাছেই অপ্রিয় ছিল সে। বিশেষতঃ একিলিস আর ওডিসিউসের কাছে। এবং বাচালতাই তার অন্যতম গুণ ছিল। যদিও অন্যান্য গ্রীক সৈন্যরা মোটামুটিভাবে ওডিসিউসের কথা মেনে নিয়ে ছিল, কিন্তু থার্সাইটিস সমানে বকবক করে চলল। তার বেশির ভাগ কথাই ছিল আ্যাগমেনন বিরোধী কিন্তু ওডিসি তাকে বিশেষ আমল দিলেন না। বরং সে যাতে রাজনিন্দা প্রচার না করে তার জন্য তাকে যথেষ্ট, তিরস্কার করলেন। এবং তার হাতে ধরা আগমেননের কাছ থেকে নিয়ে আসা NSA আঘাতে বাচাল থার্সাইটিসকে Va করে দিলেন। এইভাবে ওডিসি সকলকে উদ্দিপিত করলেন যাতে তাড়াতাড়ি দেশে না ফেরে। সাথে এঞ্থৈনও ছিলেন এক সাধারণ দূতের বেশে। তিনিও সবাইকে উপদেশ দিচ্ছিলেন, যাতে তারা ওডিসির কথা শোনে। এরপর ওডিসি আ্যাগমেননের কাছে গিয়ে অনুরোধ জানালেন যে যদিও ওডিসি এবং তৎসম গ্রীক Cris আজ aaa স্বাদেশের মুখ দেখেনি, তবু তারা৷ আর! কিছুদিন