কর্নেলের ভূত-প্রেত রহস্য | Cornell Bhoot-pret Rahasya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
কর্নেল তেমনই গম্ভীর মুখে বললেন,--গুপ্তধনের AR হালদারমশাই আমার দিকে ঘুরে বসে বললেন,-_-ঠিক এই কথাটাই আমার মাথায় আইজ সারা দিন মাসির মতন ভনভন করত্যাসিল। আমি হাসি চেপে বললুম,-_হালদারমশাই, এ-গুপুধনটা কর্নেলকে ফাকি দিয়ে আপনি আর আমি দুজনে ভাগাভাগি করে নেব-_কি বলেন? কর্নেল কিন্তু হাসলেন না। তেমনই গম্ভীর মুখে বললেন,--তবে গুপ্তধন সব সময়েই যে ধনরত্ব হবে, এমন কিন্তু নয়। একটা খুব পুরোনো, ধরো পাঁচশো বছরের কোনও সাধারণ জিনিসকেও গুপ্তধন বলা যায়। বললুম,-__আপনার ওই কাগজটা কিন্তু মোটেই পুরোনো নয়। একটা ছোট্ট প্যাডের একটা Rr বলেই মনে হচ্ছে। কর্নেল আমার কথায় কান না দিয়ে কফি শেষ করলেন, তারপর চুরুট ধরিয়ে টেবিলের ড্রয়ার থেকে তার আতস কাচটা রের করলেন। এরপর তিনি টেবিল ল্যাম্প জ্বেলে আতস কাচের সাহায্যে কাগজের লেখাগুলো খুঁটিয়ে দেখার পর বললেন,--স্যা, এতে গুপ্তধনের সূত্র লেখা আছে বটে। হালদারমশাই ব্যস্তভাবে বললেন,--কী লেখা আছে কন তো কর্নেলস্যার। কর্নেল কাগজটা আমার হাতে দিলেন। দেখলুম এটা একটা ছোট্ট প্যাডের শ্লিপই বটে। তাতে লেখা আছে 3 হালদারমশাই উঁকি মেরে দেখছিলেন। বললেন,-__অশ্ল, মানে টক। তারপর হং, মং--এগুলিন কী? কর্নেল বললেন,--যিনি এটা আমাকে দিয়েছেন, তার কাছেই পাঁচশো বছরের বেশি পুরোনো একটা তুলোট কাগজে এগুলো লেখা আছে। আমি অবাক হয়ে বললুম,-_এটা কে আপনাকে দিল, তা বলতে আপত্তি আছে? কর্নেল বললেন,--তুমি দুপুরে যখন Ain করছিলে, তখন টেলিফোনে এক ভদ্রলোক তাঁর নাম ঠিকানা দিয়ে আমাকে শিগগির যেতে বলেন। আমি যথেষ্ট, সতর্ক হয়েই গিয়েছিলুম, তারপর তার পরিচয় পেয়ে বুঝতে পারলুম ইনি কালিকাপুরের চাটুজ্যে পরিবারেরই এক জ্ঞাতি। কালিকাপুরের চণ্ডীপ্রসাদ সিংহ তার বন্ধু এবং ছাত্রজীবনের সহপাঠী ছিলেন। চণ্ডীবাবুই তাকে ফোন করে সেখানে যা ঘটেছে তা জানিয়েছেন। চণ্ডীবাবু আমার পরিচয় এবং ফোন নম্বর তাঁকে দিয়ে বলেছেন তার কাছে যে অমূল্য প্রাচীন কাগজটা আছে, তা lel ১৮ SORA ভূত-প্রেড রহস্য



Leave a Comment