বাগদা | Bagda

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ঢুই একদিকে area ছিলার মতো! AS খাওয়া নদী, vaya অন্যদিকে অক্ষয়বাবুদের জলকর। মাঝখান দিয়ে আট দশ ফুট উঁচু ইরিগেশনের বাধ | সরকারি Ste বলেই acs, এ বাধ মেরামতের কাজ যদি জলকরের টাকায় করতে হত, তাহলে ঢাকের দায়ে মনসা বিকোত। বাধের প্রায় মাঝামাঝি জায়গায় হাত পঞ্চাশেক জমির ওপর মাটি ফেলে একটা উঁচু ভিত মতো করে নেওয়া হয়েছে। ওখানে গোটা তিনেক ঘর, ওটাই আলাঘর। অর্থাৎ জলকরের জিমনি-জেলেদের আস্তানা | আলার কাছাকাছি নদীর বীধে দুটো BBA গেট বসানো আছে। একটা দিয়ে জলকরের বাড়তি জল নদীতে বার করে দে ওয়া যায়, আবার আর একটায় নদীর নোনা জল ইচ্ছে মতো ভেতরে ঢুকিয়েও নেওয়া যায় | জল বার করে দেওয়ার গেটটা আলার প্রায় গায়ে গায়ে। গেট থেকে জলকরের ভেতরে হাত পঞ্চাশেকের মতে! একটা খাল কেটে রাখা হয়েছে। খালটাকে মূল জলাশয় থেকে আলাদা করে রাখা হয়েছে বাশের পইনা দিয়ে মুখ আটকিয়ে। অর্থাৎ এই খালটাই যেন আলাদা একটা ঘের । জলকরের মাছ শ্লোতের টানে অনায়াসে এই ঘেরে ঢুকতে পারে কিন্তু বেরুতে পারে না। জল যখন ছাড়া হয়, মাছ তখন এই পইনার কাছে এসে ভিড় করে। তখন প্রয়োজন মতো তাদের তোলা হয়। আলাঘরের কাছাকাছি আর একটা গেট রয়েছে শ'খানেক হাত তফাতে। এই গেটের কাছেই মাকাল ঠাকুরের মন্দির। মাকাল না মহাকাল কেউ সঠিক করে বলতে পারে না। আর নামেই মন্দির। আসলে একটা ঝুপড়ি ঘর। ভেতরে উঁকি মারলে দেখা যায় মাটির তৈরি একটা মূতি, তার গা থেকে রং মাটি খসে খসে পড়েছে। _ মাথী পুর্ণিমায় ঘটা করে এই মাকাল ঠাকুরের পুজো দিয়ে মাছের ১৮



Leave a Comment