মধ্য ভারতীয়-আর্য ভাষার ইতিবৃত্ত | Madhya Bharatiya-aryan Bhashar Itibritta

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
g মধ্য ভারতীয়-আর্য ভাষা [৫1] কথা সংস্কৃতের অনুমানের কারণ প্রাচীন ভারতীয়-আর্য ভাষ৷ বলতে বোঝায় সেই পুরোনো ভাষা যার সাধু ছাঁদ ছিল দুটে_ বৈদিক ও সংস্কৃত । ডঃ স্থকুমার সেনের মতে বৈদ্বিক ও সংস্কৃত কোনোটিই ঠিক ৰুণ্যভাষা ছিল না, দুইই ছিল সাহিত্যের Stay অর্থাৎ “পোষাকি ভাধা”। সে সময়ে বৈদ্বিক সংস্কৃত Jews একট] কথ্য ভাষা fen) avy অন্লমান FI] যেতে পারে। বৈদিক ও সংস্কৃত মোটামুটি অভিন্ন হলেও দুটোর মধ্যে কিছু মৌলিক এবং বহু ঝালপরিমাণগত পার্থক্য রয়েছে। সংস্কৃতের মধ্যে ভারতীয়-আর্য ভাষার পরবর্তী (অর্থাৎ মধ্য ay “প্রাকৃত” ) স্তরের অনেক শব্দ ও বাক্রীতি ঢুকেছে। এগুলোকে প্রাচীন ভারতীয়-আর্য ভাষার নিজস্ব বলে গ্রহণ করা চলে না] । ঠিক তেমনি প্রাচীন ভারতীয়-আর্য ভাষ] বলতে শুধু বৈদিকই বোঝায় না। কেননা এমন অনেক পুরনো UW'S প্রয়োগ সংস্কতে রয়েছে যার মূল বৈদিকে নেই। Vay বৈদিক এঘং সংস্কৃতে ACSIA ভাষা থেকে বহু শব্দ গৃহীত হয়েছে। খগবেদের পরবর্তা বৈদিক গ্রন্বগুলো যে সময়ে রচিত বা সংকলিত হয়েছিল সে সময়ে BCA SATIS, কাণী-কোশল-বিদেহ অবধি ছড়িয়েছে ফলে ধ্বনিতত্ততেরও কিছু কিছু পরিবর্তন হয়েছে--অর্বাচীন বৈদিকে “র-কার” “ল-কারে” পরিবতিত হয়েছে areas | পাণিনির আবিভাবে পর ব্যাকরণ একটি বিরাট স্থান দখল করেছে। ভাষা মাজিত হয়েছে। এই মাজিত ভাষাই হচ্ছে সংস্কৃত । এরপর এই সংস্কৃতের বিশেষ পরিবর্তন ঘটেনি | fox সজীব কথ্য ভাষার ধারা বছতা নদীর মতোই এক apo পেকে আর এক খাতে বয়ে গেছে | সম্ভবতঃ সমসাময়িক অমাজিত সংস্কৃতকেই কথ্য সংস্কৃত বল] wo} এরপর ধীরে ধীরে লাহিত্যিক প্রাক্কতের উদ্ভব হয়েছে। [%] বৈদিক ও সংস্কৃতের সাধারণ পার্থক্য বৈদিক ও সংস্কৃতের মধ্যে মোটামুটি ধ্বমিগত পার্থক্য বা Gay থাকলেও ব্যাকরণগত পার্থক্য বা বাবধান অনেক | (কে) সংস্কৃতে স্বরের অস্তিত্ব নেই কিন্তু বৈদিকে, খগ বেদে বিশেব করে স্বর (accent) একটি প্রধান বিশেষস্ব। স্বরের স্থান পরিবর্তনে অথের পরিবর্তন হয়।



Leave a Comment