প্রাচীন ভারতীয় সভ্যতার ইতিহাস [সংস্করণ-৩] | Prachin Bharatio Sabhyatar Itihas [Ed. 3]

বানর ASS জন্তদের সঙ্গে কথাবার্তা বলতে পারত! রামায়ণে ery রখের এবং ইন্দ্রজিতের ACW আড়াল থেকে লড়াই করার কথা পড়ে অনেকেই ধরে নিয়েছেন যে সেকালে এরোপেন ব! উড়ো জাহাঙ্জ ছিল। অনেকের মতে সংস্কৃত ভাষায় যা লিখিত, তাই te, অতএব প্রামাণ্য । তাঁরা শাস্ত্রের দোহাই দিয়ে বিংশ “Taras একেবারে অচল নিয়মকেও চালাতে চান। হয়তো সে সব নিয়ম কোনোকালে কল্যাণকর ছিল। তাঁরা বুঝতেই চান না যে GTN বছর আগেকার এক শরদিন্দুনিভাননা চকিতহরিণীপ্রেক্ষণা পক্ষবিদ্বাধরোষ্টি যুবতীর মৃতদেহের Face যদি গোরস্থান থেকে উঠিয়ে নিতাস্ত এফ কুংসিত যুবকের সঙ্গেও বিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়, তাহলে লোকে সেটাকে বাতুলতাং বলবে। আবার অন্যদিকে বর্তমান ইংরেজী শিক্ষার কুপ্রভাবের হাত থেকে অনেক পণ্ডিত লোকও পরিত্রাণ পাননি। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক Fe) ছাত্রও তাঁর প্রাচীন অরতের ইতিহাসে লিখেছেন যে ভারতবর্ষে প্রকৃতির স্থমহান সৌন্দর্য ভারতীয় মনকে কাবা ও দর্শনের ভাবধারায় প্রভাবান্বিত করেছিল। আর সেকালে সহজেই জীবনযাত্রা নির্বাহ ee বলে তার। কাব্য, দর্শন ও শিল্প- কলায় বেশ উন্নতিলাড করেছিল, কিন্তু জীবন সংগ্রামে কঠোরতার অভাব বশত বিজ্ঞানে তেমন উন্নতি লাভ করতে পারেনি। এটা ইউরোপীয় রাজ- নৈতিক প্রচার চাতুরীর ফল। প্রচারের ফলে যে একটা সংস্কার স্থষ্ট হয়েছে তাতে অনেক পণ্ডিত লোকের বুদ্ধিকেও কুয়াশাচ্ছন্ন করেছে। আসল কথ। এই যে প্রাচীন ভারত সাহিত্য, দর্শন, বিজ্ঞান, শিল্পকলা eels সব বিষয়েই খুব উন্নত ছিল । সব দিক দিয়ে বিচার করলে দ্বাদশ tera ATS জগতে কোনো দেশ ASG] উন্নত ছিল না। কিন্তু ভগবান পৃথিবীর সমস্ত জ্ানভাণ্ডার প্রাচীন ভারতের ঘরে বন্ধ করে দরজায় চাবি দিয়ে রেখেছেন একথা অস্ধভক্তর! বিশ্বাস করে আত্মতৃপ্তি লাভ করলেও, কোনো সুবিবেচক লোক তা বিশ্বাস করতে প্রস্তুত নন। হিন্দুরা অশেষ চেষ্টা ও সাধনার বলে প্রভূত জ্ঞান অর্জন করেছিল কালক্রমে তাদ্বের অবনতি ঘটেছে। wie অনেক বিষয়ে তাদের কাছে Vt, কিন্তু আধুনিক জগৎ অনেক বিধয়ে অনেকদূর এগিয়ে গিয়েছে একথাও সত্য । প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকে আরম্ভ করে wey tert পর হছিদ্দূপ্রতিভার বিকাশ নানাদিক দিয়ে পাঁচ