সোচ্চার উচ্চারণ | Sochchar Uchcharan

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১২ সেচ্চায় উচ্চারণ অতিরিক্ত মর্ধাদায় মহিমাধ্বিত । একুশে ফেরারী এখন শুধু ভাষার সংগ্রামে শহীদের স্মৃতি তর্পণ দিবস নয়, একুশে ফেব্রুয়ারী যারা স্বাধীনত'র যুদ্ধে প্রথম শহীদ হয়েছিলেন তাদের বিদেহী আত্মার প্রতি apo wet নিবে" দনেরও পবিত্র দিবস | প্রশ্ন উঠতে পরে ১৯৪৮ এবং ১৯৫২ সালে বাংলা ভাষাকে অন্যতম aB- ভাষারূপে প্রতিষ্ঠার ae যারা জীবনপণ সংগ্রাম কর্নেছিলেন তারা কি জানতেন যে ভাষার সংগ্রাম ছিল প্রকৃতপক্ষে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্টারও গ্রাম? এ প্রশ্নের সংক্ষিপ্ত উত্তর হয় না। ইতিহাসে এমন ae ual ঘটে ATA PAHS দেখতে পাওয়া যায় বহুকাল পরনে ৷ জ্ঞানী ব্যক্তিরা হয়ত ঘটনার স্থদূরপ্রসারী তাৎপর্য তখন তখনই উপলব্ধি করতে পারেন | অতীত ইতিহাস এ ব্যাপারে ইংগিত দেয়। ১৯৪৮ এবং ১৯৫২ সালের ভাষা সংগ্লামের তাৎপর্যও হয়ত অনেকে তখন Grafs করে থাকবেন, কিন্তু নি্নাপত্তার অভাব বোধ করায় মুখ খুলে বলেন নি। এ কথা সতা যে Ayal ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন-_যারা সে-সংগ্লামে শহীদ হয়েছিলেন তাদের সকলে না হলেও অধিকাংশই ছিলেন মুসলিম লীগার এবং প কিন্ছান প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে সক্রিয়ভাবে যোগ দিয়েছিলেন। পাকিস্তান : তিঠারন গ্রাম যে বাঙ্গালী ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ছিল না পচিশ বৎসর অতিব।হিত হওয়াত্ন পূর্বেই দ্বিতীয় বার way সংগ্রামে লিপ্ত হ ওয়াত্ন অ।বশ্যকতা এবং ফলশ্রুতিরূপে স্বাধীন সার্বভৌম ব'ংলাদেশের প্রতিষ্ঠা oz অকাটা প্রমাণ । মানুষমাত্রেরই ভুল হয়, SHY মন অপেক্ষাকৃত SAHA | সুতরাং তরুণ সমাজকে are sat কৌশলী কূটনীতিকের পক্ষে খুব কঠিন কাজ নয়। মিঃ ভিন্নাহ সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার কলাকৌশল ভ'লোই জানতেন | রাজনীতিতে চমকপ্রদ সাফল্য সাধারণ মানুষকে বিভ্রাস্ত ও AUS করার ওপর নিভরশীল 1 স্থতরাং জিন্নাহ এক! দোষী নন। যারা তাত্ন দ্বাত্মা বিভ্রান্ত ও সম্মোহিত হযেছিলেন তাদেরও দোষ দেয়া যায় না। ভুল হয় বলেই SA সংশোধন হয়। ভুল যত বড় হয় তাত্ন সংশোধন করতে গিয়ে তত বড় ও বেশী খেসারত দিতে হয়। ১৯৪৮ সালের প্রথম দিকে উদু'কে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার সংকল্প ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে জিন্নাহর প্রকৃত উদ্মেশ্য ব্যক্ত হয়ে পড়ে। ভাষা আন্দোলনের নেতৃত্বে TT



Leave a Comment