For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)জীবন-স্বতি 4
ডিগ্রী পাই। কিন্তু আধুনিক যুগে ভারতবর্ষের নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত
হরগোবিন্দ খোরাণার পর রসায়নের গবেষণায় সব চেয়ে কৃতিত্ব
দেখিয়েছে যোগেন্দ্রচন্জ্র ada) সে আমার ছাত্রস্থানীয়। খুব
Roel ছিল তার সঙ্গে । গবেষণায় তার প্রতিভার কথা ate মনে
পড়ে। সে বি. এস-সি. ও এম. এস-সি.-তে দ্বিতীয় ্রেণীতে পাশ
করে! তার গবেষণায় প্রতিভা দেখে বুঝলাম পরীক্ষায় কৃতিত্বের
সঙ্গে সব সময় গবেষণায় কৃতিত্বের সম্পর্ক casi area বিষয়
বেশ কিছুদিন হল যোগেন আমাদের মধ্য হতে চলে গিয়েছে | এই যুগে শিক্ষাক্ষেত্রে স্তার আশুতোষ মুখার্জীর দান
চিরস্মরণীয়। কিন্তু তিনি উদ্দেশ্য সিদ্ধির জন্য উপায়ের বিশুদ্ধতা
অত্যাবশ্যক মনে করতেন না। ফলে তাঁর মত শক্তিমান পুরুষের
দ্বারাও বাংলার সত্যিকারের কল্যাণ হয়নি। সহপাঠীদের মধ্যে
কারে! কারো৷ প্রীতি ও ভালবাসা পেয়েছি যথেষ্ট। এদের মধ্যে
পোগোজ স্কুলের সহপাঠী যোগেশচন্দ্র ঘোষের নাম বিশেষ ভাবে
উল্লেখযোগ্য । তার উৎসাহে প্রতি শনিবার ফরাসগঞ্জ ঢাকা
রামকৃষ্ণ মিশনের অধিবেশনে যোগ দিতাম। আমার উচ্চ শিক্ষা
লাভে এবং দেশসেবার SICH ও তার যথেষ্ট উৎসাহ ও ATS
পাই। gia বিষয় গ্রীতিভাজন সহপাঠীদের কেউ ate
জীবিত cad) ছোটবেলায়ই স্কুলের সহপাঠী কয়েকজন মুসলমান
ছাত্রের সঙ্গে হয় বেশ AVS] ও বন্ধুত্ব। ফলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির
ভাব হৃদয়ে দৃঢ় হয়। সারাজীবনই হিন্দু, মুসলমান, খ্বীষ্টান কাউকে
সম্প্রদায় হিপাবে দেখিনি, মানুষ হিসাবে দেখেছি। এর অঙ্কুর
এই ছেলেবেলার বন্ধুত্বে। ধর্মজীবনে আমার উপর প্রথম প্রভাব
পড়ে স্বামী বিবেকানন্দের। তারপর জীনঅরবিন্দের--শেষে মহাত্মা
গান্ধীর। এই তিন মহাপুরুষের আশীর্বাদ আমার জীবনের
মস্ত বড় সম্বল। অবশ্য প্রথম ছুই মহাপুরুষের সঙ্গে আমার
সাক্ষাতের সৌভাগ্য হয়নি। এঁদের মধ্যে কে বড়ো সে চিন্ত৷ আমার