নয়া ভারতের শিক্ষা | Naya Bharater Sikha

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
de নয়] ভারতের শিক্ষা কমিয়ে; এমন ব্যবস্থাও Sal হল যাতে মাঝে-মাঝে কাজ করে এসেও আবার শিক্ষণ নেয়] যায়। ' কিন্তু তা সত্বেও যে এখনও শিক্ষণালয় ও শিক্ষণার্থীদের সংখ্যা দরকারের তুলনায় কম সে-কথা না মেনে.পারা যায় না। স্ব প্রাইমারি ইস্কুলকে বেসিক্‌ ইস্কুলে রূপান্তরিত করতে সময় নেবে। তাই তার আগে বর্তমান প্রাথমিক পাঠশালা- গুলোকে সম্ভবমতো উন্নত করবার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ব্যবস্থ এমন হয়েছে যাতে পরে এগুলোকে সহজেই বুনিয়াদী বিদ্যালয়ে রূপান্তরিত করা যায়। ছাত্রদের যাতে কর্ম ও নির্মাণশক্তি বাড়ে তার oS শিক্ষাবিষয়-তালিকার ভেতর এরই মধ্যে হাতের কাজ শেখাবার নির্দেশ দেয়! ইয়েছে। দেশ যে শিক্ষাবিষয়ে সংবিধানের নির্দেশ-বিধানকে কাজে ফলাতে কতখানি তৎপর ও উৎকঠিত তা বোঝা যায় শিক্ষাখাতে, খরচের হিসেবটা জানলে। ১৯৮৮-এর ৩১শে মার্চ পর্যন্ত ক-রাজ্যগুলোর প্রাথমিক পাঠশালার Bary ব্যয়ের অঙ্ক ছিল বছরে ১৮ কোটি fe লক্ষ VIF] ১৯৫৩-র এ তারিখে সে BE বেড়ে উঠেছিল ৩১ কোটি se লক্ষে। এই সময়ে সারা ভারতেব প্রাথমিক শিক্ষাখাতে খরচ হয়েছিল ৪৩ কোটি ৭০ লক্ষ টাকা | আর ছুটি বিশেষ উল্লেখ্য ব্যাপারের কথা না বললে ভারতের প্রাথমিক শিক্ষার পূর্ণাঙ্গ পরিচয় দেয়৷ হবে না; সে-পরিচয় থেকে যাবে অস্পষ্ট। স্বরাজ-লাভের পর মানুষের৷ এখন বেশ অধিকার- সচেতন হয়েছেন। তারা এখন চান সম্ভান-সম্ভতিদের যোগ্য শিক্ষা দিতে। তাই পায়ে-গীয়ে ইস্কুল গড়বার সাড়৷ পড়ে গিয়েছে। এর SCD গায়ের লোকের] পরম উৎসাহে টাকা, জমি ও শ্রম দান করেছেন। এমন হয়েছে যে একটা জেলায় স্থানীয় লোকেরাই ৬০০ বিদ্যাভবন তৈরি করে দিয়েছেন। ১৯৪৭-এর আগে যে-সব এলাকায় শিক্ষার স্থুযোগ প্রায় ছিল না বললেই হয়, কি, যদি ছিল



Leave a Comment