ত্রিপুরার নাট্য আন্দোলনের ধারা | Tripurar Natya Andolaner Dhara

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
শ্রদ্ধার সদ্য প্রয়াত শিল্পী শক্তি হালদারের কর্মজীবন নিধু হাজরা আমার প্রিয় বন্ধু আর্ট কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ বিমল কর, দুরালাপনে জানালেন — আমাদের অতি প্রিয় শিল্পী শক্তি হালদার আর নেই। একুশে আগষ্ট রাত এগারটায়ও দা তিনি খাওয়া-দাওয়া সেরে কথাবার্তা বলেছেন পরিবারের অন্যদের ACH! হঠাৎ বুকে প্রচণ্ড ব্যথা। সঙ্গে সঙ্গে দৌড়ঝাপ শুরু। সব তৈরী হয়ে বি এম বিড়লা হার্ট রিসার্চ সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়। ডাক্তার পরীক্ষা করে বললেন, পথেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন শক্তি হালদার। দীর্ঘ চল্লিশ বৎসরের সাধী প্রিয় বন্ধুর হঠাৎ এই, SUC গভীরভাবে শোকাহত BAR! es সনের মেদিনীপুরের বন্যার ত্রাণ তহবিলের brit তুলতে গিয়ে মেলার স্নাঠে একটা চায়ের দোকানে শক্তিবাবুর বি বদ সঙ্গে আলাপ। আলাপের কারণটা ছিল-_ সেই সময় মানুষ যখন দশ নয়া, পাঁচ নয়া বা সিকি আধুলী বাক্সে দেয় তখন একজন লোক পাঁচ টাকা দিচ্ছে, অবাক হবার কথাই, বিশেষভাবে যার মাসিক বেতন একশ টাকার কম। '১৯৩২ সালে ৩০ শে সেপ্টেম্বর, শক্তি হালদারের জন্ম কোলকাতায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, দুর্ভিক্ষ, মহামারি, দেশভাগ এ সকল তাপ তার দেহে ও মনে এবং পরিবারে পড়েছিল। ১৯৫০ সনে একজন ভাগ্য বিড়ম্বিত যুবক হয়ে এসে পড়েন আগরতলায়। সঙ্গে সম্বল সামান্য কিছু বিদ্যা ও রং তুলি। দেবসাহিত্য Bibra ছবি আঁকতে গেছেন, পোষায় নাই। সেই যে একবারের জন্যে আগরতলায় এলেন তেমনিভাবে আবার মাত্র পাঁচ বছর আগে দমদমের দেবীনিবাস রোডে ফ্ল্যাট কিনে চলে গেছেন। শক্তি হালদার দীর্ঘ সাতচল্লিশ বৎসর আগরতলায় কাটিয়েছেন। এই সময়ের প্রায় সবটাই তার শিল্পমনের আবেগ ছোঁয়া, হাতের তুলির টান প্রসারিত হয়েছিল গহন অরণ্যের ১৪



Leave a Comment