রবীন্দ্রমননে মার্ক্সীয় দর্শন | Rabindramanane Marxiya Darshan

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
কুশারী পদবীও ধীরে ধারে অপ্রচলিত ও বিস্মৃত হয়ে পড়ে৷ এবং সেই সময় তারা শিক্ষা-দীক্ষা, প্রভাব-প্রতিপত্তি, সাহিত্য-ললিতকলা, ধন- সম্পদে সমাজের উচ্চস্থানে আসন পেয়েছিলেন বলে তারা এবার ক্রেমশঃ 'ঠাকুর” এই সম্মানায় পদবীতে ভূষিত হতে থাকেন । ইংরেজ- দের মুখে ঠাকুর হয়ে দাড়ায় টেগোর বা Tagore | তার cre ঠাকুর পরিবার | প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর আগেই বলেছি জোড়াসাকোর ঠাকুর পরিবারের প্রতিষ্ঠাত ছিলেন প্রিন্স দ্বারকানাগ ঠাকুর ( ১৭৯৪--১৮৪৬)। তিনি fates ভাষা আয়ত্ত ক'রে স্বদেশে ও বিদেশে বিশেষ পরিচিতি পাভ করেছিলেন । তিনি বাংলা ভাষা সহ সংস্কৃত, ইংরেজা, পামী ও আরবী ভাষায় পাপ্তিত্য অর্জন করেছিলেন, আইন বিষয়ে তার প্রগাঢ় শ্রদ্ধা ও জ্ঞান ছিল ৷ ভারতায় ও ইউরোপীয় সংগীতে '/তলি ছিলেন বিশেষ অমুরক্ত ৷ “তিনি প্রাচ্য-প্রতীচ্য উভয় দেশের WHIT! ও সংস্কৃতির মিলনের পথও প্রশস্ত করিয়াছিলেন” ( A শ্রীকুমার বন্দ্যো- পাধ্যায় ১৫ এমবের ফলে দেশে ও বিদেশে তার ব্যবসায় যথেষ্ট জ্রম- জমাট হয়ে উঠেছিল। ব্যবসায় থেকে তার প্রচুর অথ|গমৎও ঘটে ছল O° পরবতীকালে জমিদার করেও তিনি যথেষ্ট ধন-সম্পদ ও প্রভাব-প্রতিপত্তি অর্জন করেছিলেন। ১৮৪২ সালে তিনি প্রথম বিলাতে যান এবং সেখানে পুর্ণোদ্ধমে ব্যবসায় পরিচালনা শুরু করেন (১?) এবং ব্যবসায়ের মধ্য দিয়ে ব্যাপক অর্থাগমের সাথে সাথে তিনি সেখানে জাাকজমকপুর্ণ রাজকীয় জীবনযাপন BH করেন । এই সময়েই তিনি তাই সেখানকার সম্ভ্রান্ত সমাজে প্রিন্স (Prince) উপাধিতে ভূষিত হন ।১” এ প্রনঞঙ্জে মনে রাখা একান্ত দরকার যে ব্যয়-বছল জীবন-যাপন করলেও dk



Leave a Comment