চল যাই চাঁদের দেশে [সংস্করণ-২] | Chalo Jai Chander Deshe [Ed. 2]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
প্রথম পল্লিচেছদে - আবহমান কালের টাদ রাতের আকাশে যা সবচেয়ে সহজে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তাহ'লটাদ। স্বর্য অস্ত গেলে, গোধূলির সোনাকে সরিয়ে জ্যোংস্নার হীর| ঝরতে থাকে। উচু পাহাড়ের চূড়া, aM, বন- উপবন সব যেন অপরূপ এক কিরণরেখায় ঝলমল করতে থাকে। টাদের fre জ্যোৎস্নায় সমগ্র পৃথিবীর বরতন্ন যেন এক মোহময় মাদকতায় ভরে ওঠে! হাজার বছর ধরে দেশ-বিদেশের পুরাণে প্রবাদ্রে কাব্যে লোক- গাথায় টাদের কত ছবি ফুটে উঠেছে! বাংলা দেশের কত ছড়ায় কবিতায়ও তো টাদের ছড়াছড়ি। এদেশের অসংখ্য ছড়ায় ও কবিতায় চাঁদের যে শুভ্র কমনীয় ছবি আকা রয়েছে, তা কি কেউ কখনও ভুলতে পারে! বীশ বাগানের মাথার উপর btw উঠেছে এ, acon আমার শোলক-বলা কাজলা-দিদি কই ? থোকার কাছে টাদ কখনও টাদমামা, কখনও খরগোশ-কোলে শশাঙ্ক। কখনও সে কল্পনা করে যে, চরকা-বুড়ী একটা গাছের তলায় বসে DISTT Wl কাটছে ঘ্যানর ঘ্যানর করে। আবার 'ুমের ঘোরে খোকা স্বপ্ন দেখে যেন কোন্‌ যাত্রী সে, রাত্রি অগাধ, জ্যোৎস্না সমুদ্রের তরী যেন Ste | চলে যায় টাদে চড়ে সারা রাত ধরি, মেঘ্দের ঘাটে খাটে ছুয়ে যায় তরী | এইভাবে খোকার মন উধাও হয়ে যায় কোথায় কোন্‌ এক স্বপ্নরাজ্যে !



Leave a Comment