প্রাণের পরশ | Praner Parash

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১০ প্রাণের পরশ চারু চলিয়৷ গেলে চারুর মা মর্স্মাস্তিক qe হইয়া বিলাসীর দিকে ফিরিলেন। রাগে তাঁহার ঠোঁট কাপিতেছিল; বলিলেন, থ্যাগা মেয়ে, বলি, অমন করে খাওয়ার সময় আমার ছেলের খাওয়া তোমার খোঁড়া কেন, বাছা? কি এমন এক কাঠা চালের ভাত তুমি ওকে থেতে দেখলে যে, অমন করেই লজ্জা দিলে ?” ছেলে যে আধ-খাওয়া করিয়া উঠিয়া গেল, ইহাতে রাগে :দুঃখে গৃহিণীর কান্না আসিয়াছিল। বিলাসী ইহার মধ্যে eel পাইবাঁর মত কিছুই থু'জিয়া না পাইয়া অতি সহজভাবেই এ অঙ্ুযোগের জবাব দিল,--“তা মা, বেশী খাওয়ায় লক্ষ্মীর- fafa থাকে না, এই দেখছে! ত, আমাদের বাড়ীর সবাইকার কত কটি Pa খাওয়া । তবু তোমার এখানে কি-ই বা খাবার আছে? ওদের কৃত ape, কত ঘি-দুধ খাওয়া অভ্যেস, তা এখানে পাচ্ছে কি তেমনি কিছু! তবু ত এ ক”টা ভাত নিয়েই নাড়ে চাড়ে। যেন একটি পাখীর আহার । যাই, দিদিমণিকে ডেকে আনি গে, একে ত এ আসচালের মোটা ভাত, তাতে আবার জুড়িয়ে গেলে গলা দিয়ে সে Bera কেন 1?” “দেখ বাছা। তোমার বড় টেকটেকে কথা। গরীবের ঘর দেখে বেহাই মেয়ে দিয়েছেন, এখন উঠতে বসতে অত ধনের নাড়া দিলে সে আমি সইবো কিসের জঙন্তে ? এত যদি, তবে মেয়েকে ঘর-জামায়ে ক'রে ঘরে রাখতে হয়; না হয় মেয়ের সঙ্গে একখানা তালুক লিখে দিতে হয়। আমার যেমন জুটবে, তেমনি আমি দেবো, সেইমত HTS হবে। অত Spars ক'রে থোঁটা আমি তোমার কাছে দিন-রাত্তির খাবো না, খাবো না, স্পষ্ট করেই তোমায় তা ব'লে দিচ্ছি, বাপু !” বড়লোকের বাড়ীর দাসী, মনটাও বোধ করি তাই যথেষ্ট বড় ! বিলাসী



Leave a Comment