ফকিরের পাথর | Fakirer Pathar

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
সঈদাশিব॥ at চোখ আমি ফিরে চাই না। এ আমি বৈশ আছি-- tori আছি | গঙ্গা ॥ খালা আছ! বেশ, তবে আমি Sos চাইব। ঝাটাই বড় দরকার। নোংরা জঞ্জাল জমে রয়েছে বলেই লক্ষ্মীঠাকরুণ ঘরে আসবার পথ পান না। গণেশ ॥ এ তুই কি বলছিস মা? নাং তোর মাথাও খারাপ হয়েছে দেখছি। ঘরে লক্ষ্মী নেই কেন শোন | আজ আমাদের চাষের জমি নেই। পরের জমিতে মজুর খেটে মরি ছুই ভাই। মাটির বুক চিরে পাতাল থেকে টেনে তুলি লক্ষ্মী। কিন্তু সে লক্ষ্মী চলে যান যার জমি তার ঘরে। না, না, এবার আমর! জমি চাইব--নিজেদের জমি। সোনা ফলাব মাঠে। সেই সোনার শেকলে Stee লক্ষ্মী জমি চাই, আমি জমি চাই। কাতিক ॥ জমি! জমি! কি হবে জমি দিয়েন? গাঁয়ে কত জমিই তো পতিত পড়ে আছে। চাষ হচ্ছে কই? এ সব জমি আমি এক- দিনে চাষ করতে পারি যদি একট। কলের লাঙল পাই। মহেশপুরে এনেছে--কী তার SE SE শব্দব_যেন একটা দৈত্য। দশ বিশটা হালের কাজ একা করছে এ কলের লাঙলটা | গণেশ ॥ আরে-_ইাদারাম, আগে জমি, তবে না লাঙল | কাতিক ॥ গোবর-গণেশ তোমাকে সাধে বলে দাদা ! পেলি না হয় গোটা গায়ের জমিটাই। সে তো এখনো পড়ে রয়েছে। মালিকও রয়েছে foe ota হচ্ছে কি ? কলের লাঙলটা যদি পাই- ছুটে আসবে সব লোক আমাদের কাছে। ওদের জমি-আমাদের হাল। উঃ কী চাষটাই হবে-মাথা Stel করে ভেবে দেখ দাদা গঙ্গা | থাম্‌-_তোরা থাম্‌। এবার রথের মেলায় দেখলি না তোরা একট! কল। শহরের WEA আনলো। তারও মুখে ভট্‌ ভট্‌ আওয়াজ-_বিজলী বাতি জ্বললো-__আবার এমন হাওয়া ছাড়লো এক নিমিষে উঠল বড় | কাতিক ॥ ওটাকে একটা ofan বলল। ডিজিল ইঞ্জিন মা | (১১)



Leave a Comment