স্মরণ-মনন | Smaran-manan

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
জন্মায়নি। পুজোর ছুটিতে বাড়ী হয়ে আড়িয়ালে এলে সরোজবালা fears, “কি আশ্চর্য! আপনি কেমন মানুষ। আপনি তাহলে এখনো সাধন পান নাই” বলে বিরক্তি জ্বানিয়ে গেল। শুধু তাই নয়, কচি মেয়েটির বলাকওয়া নেই এমন. ধমকানির কারণ জানতে চাইলে সে বলে বসলো--“সাধন পাওয়া না পাওয়া তো মানুষের হাতে নয় সেটি যার সাধন তিনি বুঝবেন। কিন্তু সাধন প্রার্থী হওয়ার মত সোৌভাগ্য আপনার আছে বলে আমার ধারণা ছিল তাই সেদিন বলেছিলাম। এজন্য আপনি আমাকে ক্ষমা করবেন। এ সাধন না পেয়েও কেবলমাত্র প্রার্থী হয়ে যে মরতে পারবে তারও ভাবনা] নেই । এমন করে কেন বৃথা দিন নষ্ট করছেন।” দরবেশজী লিখেছেন--“আমি অনিব্ব্চনীয় বিস্ময়ে দরজার দিকে তাহার গন্তব্য পথে চাহিয়। রহিলাম। সাধন না পাইলেও কেবল প্রাথী হইতে পারিলেই আর Staal থাকে Al এমন ধরণের কথা জীবনে এই প্রথম শুনিলাম। কই মাখন তো এমন ধারা কথা আমাকে কখনো বলেনি। দীক্ষা না পাইয়াও এতটুকু মেয়ের গোস্বামীদেবের প্রতি এই প্রকার অচলানিষ্ঠা এবং অপরিসীম ভক্তি জন্মিল কি করিয়৷ ভাবিয়৷ পাইলাম না! ভাবিতে ভাবিতে আমার প্রাণ Befaa উঠিতে লাগিল। আমার দেহের সমস্ত গ্রন্থী, 'শিরা উপশিরা মথিত করিয়! কি একট]! অখণ্ড অনাদি ক্রুন্দনের স্বর ঢেউ তুলিয়া বারে বারে হৃদয়ের ছুয়ারে আঘাত করিতে লাগিল ” এর থেকেই দরবেশজীর সাধন প্রার্থনা ও দীক্ষালাভ। সরোজবালা কিরণকে গৌোসাইজীর নিকট দীক্ষা নিতে পাঠালেন, আর গৌলাইজী দীক্ষা দিয়ে কিরণকে সরোজবালার কাছে Asta | 392 SANG ১৩*২ সাল বৃন্দাবনে দীক্ষা, এক বছর পরে গৌোসাইজী কিরণকে ডেকে বলেন--“২৫শে আবাঢ বুধবার রাজি ণ



Leave a Comment