সাহিত্যে সমাজবাস্তববাদ | Sahitya Samajabastabadad

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
সাহিত্যে সমাজবাস্তববাদ ১১. আমল পাচ্ছে না। শরংচন্দ্রের পথের দাবীঃ--এতেই আমাদের বাঙ্গালা সাহিত্য একবারে থরহরি কম্পমান। রবীন্দ্র-শরংচন্দ্রের যুগে বিশ দশকের অসহযোগ আন্দোলনের পর বাঙ্গালা সাহিত্যের লেখকর।৷ একক না হয়ে গোষ্ঠী AS নিয়ে দেখ] দিলেন। এই গোষ্ঠী সত্তা! এঁতিহাসিক কারণে ঘটেছে। রবীন্ডর-ব্যক্তিত্বের মুখে দাড়িয়ে যারা সাহিত্যে নতুন জোয়ার আনার "চেষ্টা করছিলেন তারা সমাজ শক্তি চিনে ছিলেন। সাম্রাজ্যবাদী রাষ্ট্র কাঠামোর চরম গৌরবের দিনে ব্যক্তি ও ব্যক্তিত্ব এক অসম্ভব, মধর্য্যাদার উৎস ছিল । সেক্ষেত্রে অবসরভোগী সমাজের . মধ্যেই, বিশেষ করে জমিদার শ্রেণীর মধ্যেই *রাশভারি” লোকের আবির্ভাব হতো। অবসরভোগী সমাজের উচ্চশ্রেণীরর লোকেরাই সব সংস্কৃতির উৎস ও আধার, এই আধারে বঙ্কিম, রবীন্দ্রনাথ, প্রমথ চৌধুরী ছিলেন। শরৎচন্দ্র যদি ভবঘুরেপনা| না করতেন তবে হয়ত তিনিও থাকতেন এ শ্রেণীতে । একটা স্থিতিবীন সামাজিক পরিবেশ ( এখানে স্থিতিবান সামাজিক পরিবেশ অর্থে স্থিতিবান. বৈষয়িক ব্যবস্থা, নিটোল আধখিক ক্ষমতা। coal সমাজে এই শক্তিটি সব কিছু সুস্থির করে রাখে ) থেকে সাহিত্যের ইন্ধন সংগ্রহ করা ছিল সেকালের সাহিত্যের রেওয়াজ। এটি একটি” বিশেষ মনোভাব, এই মনোভাবের গুরুঠাকুর হলেন চৌধুরী মশাই । অপরিসীম জ্ঞানের অধিকারী হয়েও সমাজ-সংস্পর্শবজিত. প্রায় নিঃসঙ্গ-আভিজাত্য পালন করে গেছেন তিনি। কলম ধরে “চার ইয়ারীর কথা” লিখলেন তিনি । এ সব গল্পের গঠন নৈপুণ্য, বাচন ভঙ্গী, যতই BW হোক না কেন, গভীর মানবিক সাহিত্য স্ষ্টির ক্ষেত্রে এটি eh নয়। একটা বিপুল এশ্বধ্যশালী মানসিকতার অলস ও অ-মানবিক রঙীন কল্পন1--৩(০17038' ত্য া650--কোন একটি হোটেলে বসেই সম্ভব। এবং



Leave a Comment