জীবন্তের প্রেতকৃত্য | Jibaner Pretkrittya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ > দেখিয়৷ ছোটরাণী বলিলেন “দিদি আজ যা টক fen মাছ রাাধিয়াছি, একবার খেয়ে দেখ, আমার মাথা ete! দিদি কোন উত্তর করিলেন না, কিন্তু টক দেওয়া মাঁছের আস্বাদন অনুভব করিবা মাত্র দিদির চোখের জল ae নামিল। এইসমর্গে ছোটরাণী অআপনাপনি বলিলেন- “কিসের শব্দ হইল, ও যা বেড়ালে বুঝি সব থেয়ে গেল” এই' বলিয়] ছোটরাণনী তাড়াতাড়ি রন্ধনশালার দিকে ছুটিলেন। বড়রাণীও তৎক্ষণাৎ “নেকি নেকি, ভাল ক'রে ঢেকে রাখতে - হাতে কি মহাব্যাধি হয়েছিল” ইত্যাদি বলিতে বলিতে রন্ধনশালায় আসিয়া উপস্থিত হইলেন এবং কিছু দেখিতে না| পাইয়া ছোটরাণীকে জিজ্ঞাসা করিলেন-“বকৈলো ভাত কোথায় 2” “তুমি যে দ্বেরী কল্পে ভাত জুড়িয়ে জল হয়ে গেছে! এই দেখ গড়িয়ে যাচ্চে” এই বলিয়৷ ছোটরাণী খানিকটা ay দেখাইয়া দিলেন। তারপর ইাড়ি হইতে গরম ভাত বাড়িয়া দিদিকে আহার করাইতে বসিলেন। বড়রাণীর aban নিবারণ হইলে, তখন ছোটানীর রান্নার খত কাটিতে বসিলেন--ঝোলটা aca পুড়িয়৷ গিয়াছে। ডালটায় an গন্ধ ইত্যাদি। অথচ একটা পিপিলিক তোছনের খাদ্যস্মমগ্রী Biya পাতে পড়িয়া রহিল না। বড়রাণী ছোটকে একটুও দেখিতে পারেন না। নাছকুটিতে afin অনেকদিন তাহার মনে হইয়াছে," অভাগকে এই সঙ্গে কুটিয়৷ ফেলি, কিন্তু সেরূপ সুযোগ টে নাই। একে ‘mela, তায় ছোটরাণীর গতর ছিল, সংসারের কাজকণ্ম



Leave a Comment