পিণ্ডারীর পথে | Pindarir Pathe

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
করতে শেখে। সত্যি.ছস্থ এই পাহাড়ী শিশুগুলোর কথা তাবলেই বুষ্কের ভেতরট। যেন কেমন করে ওঠে | স্থধেন্দু আপেল কিনে আনে। বাসে উঠি। cath নদীর তীর ধরে পথ চলেছে একেবেঁকে। এখন আর চড়াই নেই | বাস ক্রমশই নীচের দিকে নেমে চলেছে | নদীর কোলভর সবুজ ক্ষেতের শাস্ত infra কোথাও cnfe পাইন ও চীরেব বন। কোথাও ক্ষেতের মাঝে গ্রামের কুটিয়া। কখনও দেখি নদীব নির্মল জলে ভেসে চলেছে চেরাই করা কাঠের সারি। যেন গড্ডালিক। প্রবাহে গা ভাসিয়ে চলেছে তারা কোন অজানা দেশে | বিকেল হয়ে এসেছে | কোমল স্বর্য রশ্মিব রেশমী আলে এসে ছুঁয়েছে গাছেব পত্র পল্লবে। বালির বুকে। চিকমিকি হবেক রঙের আলোর বাহার লেগেছে নদীর জলে। চলেছে মেঘথপুঞণ্জ উর্গগনে। গৈরিক ওড়না উড়িয়ে। কুয়াশার জালে লুকিয়ে পড়ছে দূরের ঢেউ খেলানো পাহাড়গুলো। মন মেতেছে নীল আকাশে এ শত রঙেব আলপনা দেখে | দেখতে দেখতে স্থর্যদেব ঢলে পড়লেন পশ্চিম আকাশে। দিগন্তে দেখা দিল লালের aie: Pier মাখা সায়স্তন xt বক্তিম প্রভায় মেঘের ঝালরে লেগেছে কুমকুমের রঙ। নীল নভস্তল গ্লান। কেমন যেন একটা উদাস মায়। ও ছায়ায় Sat সারাটা পরিবেশ । ate বেঁধে পাখীরা ফিরছে কুলায় sara: মন যেন আনচান কবে। উদাসীন দৃষ্টি মেলে চেয়ে থাকি শূন্য পানে। বাস থামে গরমপানিতে (১৩ মাইল )। গরমপানি। একটা জায়গার নাম। আলমোড়ার পথে আর একটি স্টপেজ ৷ এখানেও বাদ আধঘণ্টা থামবে। বাস স্ট্যাগুটি বড় wear কোশী নদীর তীরে। মনোরম পরিবেশ। ছোট হোটেল ও খাবারের দোকানে জমজমাট। অধিকাংশ যাত্রী নেমেছে BL ও জলখাবারের ae আমরাও নামি। ৯



Leave a Comment