মৃত্যুঞ্জয়ী সুভাষচন্দ্র | Mrityunjoyee Subhashchandra

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
আমার যেন ঘাম দিয়ে az ছাড়ল | আমি জানতাম স্থভাষচন্দ্র উঠঠতেন খুব তোরে। aa ঘুমও তীর প্রায়ই হোত না। state হিন্দ ফৌজ তাকে দিন-রাজ্তি কাজ করতে cece অবাক হয়ে যান। তারা জানেন না, এ অভ্যান তার দীর্ঘথকালের। আহার সম্বন্ধেও এই একই কথা। অনিশ্চিত সফরের সময় যখন কিছু পেতেন প্রচুর খেয়ে নিতেন, তারপর ছুটো দিন হয়ত খাওয়াই জুটলো না। অভুক্ত অবস্থাতেও বাইরে থেকে দেখলে মনেও হতনা, flr ete, গান্ধীজির জীবনযাত্রাও qq কঠোর far) কিন্তু তার পিছনে ছিল লাধনা। সাধনা ও প্রয়াস। স্থভাষচন্দ্রের এই কঠোরতার পিছনে কোনও সাধনা ছিল কিন] জানি না। কিন্তু মনে হত দেশের দেবার জন্যে ভগবান যেন তাঁকে এই অসামান্য শক্তি জন্মের সঙ্গেই দ্বিয়ে পাঠিয়েছিলেন। তাঁর seater ছিল নিতাস্ত সহজ এবং স্বাভাবিক | এত স্বাভাবিক যে সহজে চোখে পড়তে চায় a | ভোরেই তার এলগিন রোডের বাড়ীতে রওনা হলাম। থবর দিয়ে সেক্রেটারী একেবারে তার শোবার ঘরে নিয়ে গেলেন। কোণের লম্বা ঘরথানি। মধ্যে ফাক ফাক Qala খাট পাতা। শেষের দিকের খাটখানা তার। তার কাছেই দুখান] চেয়ার। তিনি খাটের উপর বসে। মুখে একমুখ দাড়ি বেশ রোগা চেহারা | জিজ্ঞানা করলাম, দাড়ি কামাননি কেন? ছেসে বললেন, কী হবে কামিয়ে ? আবার তো দেই জেলে | কুশল প্রশ্ন এবং গোটাকয়েক আজে-বাজে কথার পর বললেন, শোনো তোমাকে একটা বিশেষ দরকারে ডেকেছি। --বলুন। -_কিরণবাবুর সঙ্গে আমার আপোষ করিয়ে টিতে ere | সর্বনাশ! আমার তো বিশ্বাম করতেই কিছুক্ষণ গেল । তারপর বললাম, এত মস্তবড় রাজনীতির ব্যাপার। এ তো আমার কাজ নয়। দু'জনার্‌ মধ্যে অআপোষের চেষ্টা মাঝে মাঝে যে হুয়নি তা ax! কিন্তু তার পক্ষ থেকে যিনি চেষ্টা করেছেন, তাঁর উপর হয়ত আমার আস্থা ছিল না, নয়তো আমার পক্ষ থেকে যিনি চেষ্টা করেছেন, তার উপর ara ছিল না। তাঁই সব চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। কিন্তু তোমার উপর আমাদের ছু'জনারই সমান we! তুমি চেষ্টা! করলে হবে, এই কথ! মনে হতেই তোমাকে ডেকেছি। বাংলায় রাজনীতির ক্ষেভে যে ছু'জনের প্রতি আমার অবিচল ভক্তি লী



Leave a Comment