আইনস্টাইন : আলোর দিশারী | Einstein : Alor Disharee

থেকেই আরো দশবছর পরের বিশেষ আপেক্ষিকতার তত্তের Wal! এই প্রবন্ধের আলোচনায় আমরা পরে KAT | পলিটেকনিকে প্রচুর পরিশ্রম করতেন আইনস্টাইন fos সেটা ক্লাসের পড়ার বিষয় নিয়ে নয়। পড়ার বিষয়গুলো আইন- স্টাইনের কাছে মনে হত বড়োই মামুলি ও ক্লাস্তিকর। খানিকটা easy ও অনেকখানি আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাজ করতেন শুধু সেইসব বিষয় নিয়ে যেগুলো তার বিবেচনায় গুরুত্বপূর্ণ । বেশির ভাগ সময় দিতেন বিদ্যুৎ ও চুম্বকত্তের তত্ত্বের ওপরে, A তত্ব কয়েক বছর তাগে জেম্স ক্লার্ক ম্যাক্স্ওয়েল উপস্থিত করেছিলেন। “বিশ্ববিদ্ঠালয়ের শিক্ষার যে মান দেখা যা'চ্ছ তাতে বিদ্যা! যে অনঞ্কে আগে মারা পড়েনি সেটাই আশ্চর্ধের পরে এক সময়ে আইনস্টাইনের মুখ থেকে এমন কথাও শোনা গিয়েছে | তবুও কিন্তু দেখা গেল চতুর্থ বছরের শেষে ডিগ্রী পরীক্ষায় বসে তিনি প্রথম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হয়ে গেলেন । পরীক্ষার পড় তৈরি করেছিলেন ক্লাসের বন্ধু মার্সেল গ্রস্মানের নোট ধার নিয়ে | গ্রসমান মনোযোগী ছাত্রের মতো সমস্ত ক্লাসের নোট নিতেন | প্রথম শ্রেণীর ডিগ্রী পাওয়া তরুণ বুদ্ধিদ:গু এক যুবক ১৯০০ সালে নিশ্চই আশ! করতে পারতেন কোনে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ পেয়ে যাবেন এবং নিজের খুশিমতো কিছু গবেষণা করতে পারবেন | আইনস্টাইনের সহপাঠীর৷ সকলেই এমনি কোনো-না-কোনো কাজ পেয়ে গেলেন | পেলেন না শুধু আইনস্টাইন ৷ বিদ্যালাতের জন্য আইনস্টাইন যে অধ্যাপকদের কাছে কোনোদিন দাড়াননি সেই অধ্যাপকরাও তার জন্য কাজের ব্যবস্থ৷ করতে HAIL হলেন | পরের ছু-বছর ধরে খুবই অনিশ্চিত অবস্থা । মাঝেমধ্যে সাময়িক পড়ানো বা গবেষণার কাজ পেতেন--তারপরে আবার সেই বেকার জীবন | তারই মধ্যে ১৯০০ সালে মৌলিক বিষয় নিয়ে একটি বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ রচনা করেছিলেন এবং একটি বৈজ্ঞানিক পত্রিকায় সেটি প্রকাশিত হয়েছিল । এই প্রবন্ধের ভিত্তিতে থিসিস রচনা করে জুরিখ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট লাভ করেন। CHINE বেকার জীবন থেকে তাঁকে উদ্ধাব কারছিলেন তাঁর ১৯