আঠারো শ' সাতান্নের বিদ্রোহ | Aatharo Sho Satannor Bidroha

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বিদ্রোহ ৩ (১৮৩১-৩৩)। ১৮৪৪এ সাওয়াম্ভবাদী বিদ্রোহ এমন সাজ্ঘাতিক আকার ধারণ করলো যে, তা দমন করতে সেনাপতি আউটরামকে দশ হাজার সৈন্য নিয়োগ করতে হয় এবং সে সত্ত্বেও সে বিদ্রোহের আগুন ১৮৫৭ সাল ie ধুমায়িত ছিল। ১৮৪৩ সালে কাঙ্গরা, জাসওয়ার এবং দাতারপুটরর রাজারা নূরপুরের ওয়াজিরের সঙ্গে মিলে ও শিখ যাজকপ্রধান বেদী বিক্রম সিংহের সহায়তায় বিদ্রোহের ব্যাপকত৷ বাড়িয়ে তুললেন। বেদী বিক্রম সিংহ গুরু নানকের বংশধর। তাঁরা ঘোষণা করলেন যে ব্রিটিশ শাসনের সমীপ্তি ঘটেছে। জনসাধারণের মনে ব্রিটিশ রাজত্ব অবদানের সম্ভাবনা! দেখা দিল। ব্রিটিশ কতৃত্বের বিরুদ্ধে গুপ্ত যুদ্ধ নানা ভাবে নানা দিক থেকে কয়েক বছর ধরেই চলতে aH করেছিল। স্যার জন ম্যালকম লিখেছেন, “যখনই যুদ্ধে পরাজয় বা সৈন্যদলে অসন্তোষের ফলে আমাদের দুঃসময় দেখা দেয়, তখনই দেশে প্রকাশ্য ভাবে নানারকম বিজ্ঞপ্তি ও ঘোষণা প্রচারিত হতে দেখা যায়। বিজ্ঞপ্তিগুলিতে ইংরেজকে নীচ জাতের পরাস্বপহারক রাপে চিত্রিত করা হয়” চিঠিতে, কাগজে, পত্রে স্পষ্টভাবে বলা হয়, ভারতীয়দের ধনসম্পদ আত্মসাৎ করা, তাদের পদানত রাখা, ও সকল রকমে তাদের ছুর্গতের মধ্যে ফেলে রাখাই ইংরেজের উদ্দেশ্য। তাদের ভাষা, সংস্কৃতি ও ধর্মকে কলুষিত করাই তাদের BG! এই সকল বিজ্ঞপ্তি ও পত্রে ইংরেজের অধীনে ভারতীয় সিপাহীদের পতি আবেদন থাকে, __“ইংরেজেরা সংখ্যায় মুষ্টিমেয়,



Leave a Comment