ভাল্লুকদাদার গল্প | Bhalluk Dadar Galpa

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বন-তিতিরের বোকা বৌগুলো ডানা ঝাপটে নিজেদের মনে বকে যায়, “S$, FL কুম্‌ COASTS খাওয়াতে হবে | তারপরে ঝরনার জলে চানও আছে--একটু রোদে পিঠ দিয়ে বসে পাখনাগুলো FIA নেওয়া আছে। কত কাজ !* ঝিলিমিলি তিলক-কাটা রঙিন পালক মেলে বন-তিতিরগুলো নেমে আসে মাটিতে | লাল চোখ, আর লাল টুকটুকে পা তাদের, হিমালয়ের পাহাড়ি এরা । ফাকে ফাকে ঝোপে ঝাড়ে পোকা আর মাকড়েরাও বাইরে বেরিয়ে এল । স্নয্যিঠাকুরের পুজো তো হয়েছে, এবার পেট-পুজোর জোগাড় করা যাক | পাহাড়ের মাথা থেকে বরফের ঢল হামাগুড়ি দিয়ে নিচে নেমে আসতে থাকে শিবের জটার মত | ওপরের সে শীত আর সহ্য হয় Al ওপরের জানোয়ারদের | বরফের আগে-আগে নামতে থাকে তারা। এইরকম একটা! তুষার মুলুকের খেঁকশেয়ালের পরিবার নেমে আসছে এই বনে । ঝুপড়ি =e লোমে ঢাকা, মা আর তুলতুলে ছটফটে তিনটে ছোট বাচ্চা! খেঁকশেয়ালদের পায়ে চলার আওয়াজ হয় না, কিন্তু বাচ্চাগুলো ছট ফটিয়ে ছটকে যাচ্ছিল। শেয়াল-মা পেছন ফিরে মৃদু কেমন একটা শব্দ করে উঠল, আর একসার হয়ে গেল বাচ্চার দল! TA লম্বা খাস আর পাতা আর পাথরে পাহাড়ি বন ছেয়ে আছে। পাথরে জড়িয়ে আছে কতদিনের সবুজ শ্যামল শ্যাওলা। তার ওপর দিয়ে তাকাও--সোনার মুকুট-পরা শুভ্র শ্বেত বরফান মুলুক তোমার চোখ ধাঁাধিয়ে দেবে। শাদা সেই বরফের পটে গা মিশিয়ে মিশিয়ে নেমে আসছিল খেঁকশেয়ালের দল। রাঙামুড়ি ama আকাশ নিয়েছে। দু-দিন শেয়ালদের খাওয়া হয়নি। নিচের সোনালু গাছের বনে বন-তিতিরের ডাক শেয়াল মায়ের ১২ ভাষ্ুকদাদার গল্প



Leave a Comment