কলকাতা নীলকন্ঠ | Kolkata Nilkantha

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
se | কলকাতা নীলকঃ জানতাম হয়তো, আপনার কাছে কিছু নেই, তবু এটা আমাদের দায়িত্ব। অজয়দার স্মৃতি ae’ আর সহ্‌ করতে পারেনি মায়া। WS রক্ষা! অজয়ের মৃত্যুর খবর এর আগেও বার তিনেক Hes এসেছে গত তিন বছরে। আসলে সেট্টিমেণ্টে ঘা দেওয়া | প্রায় কান্নায় ভেঙে পড়ে হাত জোর করে মিনতি করেছিল মায়া, দোহাই তোমাদের, বিশ্বাস করে| আমার কাছে কিছু নেই। বিশ্বাস করো। আমি তো কিচ্ছু চাই না তোমাদের কাছে। শুদু আমার মেয়েকে মিয়ে আমায় একটু Ve ভাবে শাস্তিতে বাচতে we | আজ বাদে কাল তাঁর faeq—’ অকারণে উত্তেঠিত হয়নি জয়।। সেদিনের পর থেকে এ বাড়ির সকলেই বুঝেছে যে শ্রাবন্তীর বিয়ের দ্বিন মেই মহাপুরুষের পদধৃলি পডবেই । আনন্দের আয়োজনে see কাঁটা হয়ে face আছে চিস্তাটা। লোকটা এখনে ওয়াণ্টেড। বল। যায় না পুলিশও হয়তো ওত পেতে থাকবে। শেষে বিয়ের দিন ate রেড, হয়-_ভাবা যায় না। ভেতরের ঘর থেকে মাসীমণি ডাকছে | 'শ্রাবস্তী, তুই বরং বইগুলো দেখেশুনে Fires পুরে রাথ এই বেলা। আমি গুরুদ্বেবের ছবিটা পরিষ্কার করে cafa—’ “তুমি বই তোলো, আমি ছবিটা পরিষ্কার করছি ।” শ্রাবন্তী ঘরে এল | চেয়ার টেনে রবীন্দ্রনাথের অয়েল পের্টিওট] নামিয়ে আনল। বড্ড ডারী ছনিট।। আজ warty রবীন্দ্র সঙ্গীতের আসর বসবে। ছবিটাকে সাজিয়ে রাখা হবে। মাস্টার মশাই আসবেন। তিনি শাস্তিনিকেতনের মান্য স্মেহভাজন satan ছাত্রী জয়ার অন্তরোধ ঠেলতে না পেরে কলকাতায় এসেছেন। তুলোর sce হাইড্রোজেন পেরক্সাইড নিয়ে রবীন্দ্রনাথের মুখের ময়লা সরায় VAST | এই শ্শ্রধারী ফ্রেমে বাধানো মাহছযটিকে মাঝখানে রেখে BI লড়াইট। জিতে গেছে। শ্রাবস্তী যখন প্রথম জানতে পারে যে তার বাবা রবীন্দ্র সংস্কৃতিকে অস্বীকার করে, বাবার পার্টির ছেলেরা রবীন্দ্রনাথের ছবিকেও খানথান করে দিয়েছে স্কুল পুড়িয়ে বুর্জোয়া শিক্ষা ব্যবস্থা নিপাত করার সময়, ততদিনে রবীন্দ্রনাথ অপরিহার্য হয়ে পড়েছেন শ্রাবস্তীর জীবনে | গানে Fwy নাট্যে কবিতাপাঠে সে স্কুল জীবনের নিচু ক্লাশ থেকেই অংশগ্রহণ করেছে। জয়া নিজে তাকে পিয়ানো বাজিয়ে গান শিখিয়েছে । রবীন্দ্রনাথকে বাদ দিলে



Leave a Comment