কলকাতা নীলকণ্ঠ | Kolkata Nilkantha

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
৮]!কলকাতা TAA করেছে। শ্রাবন্তী অবাক হয়ে যায়। বাবার ওপরই যেন বেশী অভিমান ware | যার সঙ্গে বছরে একদিন দেখা হয়, যার সঙ্গে প্রায় দুর্ঘটনামূলক রক্তের একট] সম্পর্ক তার ওপর অভিমান করার কোনো মানে হয় কি! বাবার ওপর তার যে একটা দাবী আছে সেটা Tele বোধ হয় বোঝে না। মনে মনে সে স্থির করে নেয়, আজ বাবাকে সে ছাড়বে al | জিজ্ঞেস করবেই। বাবার তো বল] উচিত ছিল। কলঘরের ছিটকিনি খুলে বেরোতে বেরোতেই প্রশ্থটাকে গুছিয়ে নেয়। অভিমানের জায়গায় শ্রাবস্তীর মনে একটা কৌতুহল তৈরী হচ্ছে । বাবা যার সঙ্গে থাকে কেমন তিনি? তাকে দেখতে ইচ্ছে করছে শ্রাবস্তীর | মায়ের পাশে Fie করাতে। বাবাকে সে বলবেই-_-কেন জানাওনি এতদ্বিন ? বাবা এলেই বলবে। আর বাবা যে আজ আসবেই সে সম্বন্ধে তার ছি coc) সন্দেহ নেই | SAB গুটি গুটি পায়ে বারান্দায় এল । মেসোমশাই জলখাবারের পালা শেষ হতেই বারান্দায় এসে বসেছে। 'আয় শ্রাবজী। বসবি? রোদ্দরটা বেশ ভালই লাগছে। সকালট] এণানে বসেই বই পড়ে কাটিয়ে দেব ভাবছি। বাড়ির ভেতর ঢুকলেই দুশ্চিম্ত | অমি আর আজ কিছু ভাবতে রাজী নই। তোর মা মাসী বড়মাম৷ তো আছে--বল্‌ !' মেসোমশাই স্বাবস্তীর হাতটা ধরল। মেশোমশাইয়ের চোখে চশমা দেখে অবাক হল শ্রাবস্তী। বই পড়ার জন্য তো চশমা লাগে না, তবে কি? শ্রাবস্তী বারান্দার রেলিঙের ফাক fren দৃষ্টি চালিয়ে নিঃসন্দেহ হল। এখানে বসে সদর দরজাটা দেখা যায়। গলি দিয়ে মানুষজনের চলাচলের ওপর নজর রাখছে মেসোগমশাই। বান] থে গ্গাসবে লেটা মেগোমশাই আন্দাজ করেছে। কিন্তু এত ভয় কিসের? বাবা এলেই বা কি? অমিত তো সব জানে। বল] হয়নি একটাই কথা। অমিত বোধ হয় ধরে নিয়েছে শ্রাবন্তী) বছর দশেক তার বাবাকে দরেখেনি। মাসীমণি বারণ করেছিল সাবস্তীকে। অমিত খুব সেট্টিমেন্টাল । মনটা তার ভারী নরম। হঠাৎ যুদি কোনে ASG কর্নার তৈরি হয়, কে জানে তখন AAT] বলে বসবে বিয়ের আগে তার শুভাশীষ নেওয়াটা aay কর্তব্য। অমিত খুবই SY ছেলে কিন্তু জেদ তার ভয়ানক। শান্তিনিকেতনে বছর Ss কাটিয়েও রায়বাহাছুর



Leave a Comment