মায়া-পুরী | Maya-puri

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
[ ১১ ] সর্বাপেক্ষা আশ্চর্যের বিষয় এই, পৃথিবীতে এককালে বে সকল জীব ছিল না, কালক্রমে তাহার! আবিভূত হইয়াছে; অথচ এই সকল অভিনব জীব স্থ্টি করিবার ay স্থঠ্টিকর্তাকে কোনরূপ কারখানা বসাইতে হয় নাই। প্রচুর প্রমাণ আছে যে, পৃথিবীতে এককালে মানুষ বা গরু-ভেড়া বা পাখী বা সাপ-বাাঙ এমন কি, মাছ aie ছিল না। কালক্রমে মাছের আবির্ভাব হইয়াছে । তারপর ক্রমশঃ ব্যাঙ টিকটিকি ate চতুষ্পদ ও দ্বিপদের আবির্ভাব হইয়াছে । এখন টিক্টিকিই বা কত রকমের, পাখীই বা কত রকমের, AHS বা! কত রকমের এবং কাল] ও em এইরূপ জাতিভেদ করিলে মানুষই বা কত রকমের । এখন পৃথিবীটাই একটা rere চিড়িয়াথানা; এক পয়সা দর্শনী না দিয়৷ আমরা এই চিড়িয়াথানায় প্রবেশ করিয়াছি। এককালে জীবের অতি অল্লসংখ্াক জাতি ছিল, ক্রমশ: এত অধিক- care জাতির আবির্ভাব ক্রিপে হইয়াছে, বঝিবার aa নানা পণ্ডিত নানারপে চেষ্টা করিয়াছেন। ডাকুইন যতটা সফল হইয়াছেন, ততটা আর কেহ হন ATs, ডারুইন দেখিতে পাইলেন, জীবদেকে, অন্ততঃ উচ্চশ্রেণির জীবদেছে, কতক গুলি বিশিষ্ট ধর্ম বিদ্যমান। প্রথমতঃ, জীব খাইতে না পাইলে বাচে না। খাইতে পাইলেও এক্টা নির্দিষ্ট বয়সে মিয়া যায়। এই মরণ হইতে শেষ পর্্যস্ক আপনাকে aw করিতে না পারিলেও সন্তান জন্মাইয়৷ বংশরক্ষা করিবার চেষ্টা করে। উহা আত্মরক্ষারই অর্থাৎ মৃত্যুকে ফাকি দিবারই এক প্রকারভেদ | সন্তান স্বভাবতঃ পিতামাতারই যাবতীয় wf উত্তরাধিকারহুক্জে প্রাপ্ত হয়। কিন্তু অবস্থাভেদে আপনাকে কিছু কিছু পরিবস্তিত করিয়৷ থাকে । একই পিতামাতার পাঁচটা Asia পাঁচরকমের



Leave a Comment