নেফার অরণ্য | Nefar Aranya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
মুখে হাসি। চিত্ত চাঞ্চল্যের সামান্য লক্ষণটুকুও নেই। আমার ভয়ে সারা শরীর বেয়ে ঘাম ঝরছে। ফণীরাজ ততোক্ষণে ওর সারা দেহে পাক দিতে দিতে মাথার ওপর বিরাট এবং ভয়াবহ ফণা বিস্তার করে এদিক থেকে ওদিকে ছুলছে। দৈত্যটা ওর সারা দেহে, বুক, পিঠ, মাজায় হাত বোলাচ্ছে। দৈত্যটার যেন ASIA বাৎসল্য উথলিয়ে উঠেছে। আদরের Fay বইয়ে দিচ্ছে। চুমোয় চুমোয় ওর হিমশীতল দেহটা ভরিয়ে দিচ্ছে । কালনাগিনীর বডেড। গঞরানি। Awol ফোস্‌ ফোসানি। জিহ্বাটা আগুনের শিখার avs] একবার বেরুচ্ছে --আবার ভেতরে ঢুকছে। ততোক্ষণে একরাশ আশঙ্কা! আর উংকণ্ঠা আমার মনে হুটোপুটি সরু করেছে। দৈত্যটার নাম এক সময় ভিজ্ঞাসা করে জেনে নিয়েছিলাম। ওর নাম ছিলো! কমোজামো। ওর সঙ্গে বাতচিত সব Wawa ভাষার মাধ্যমে হয়েছিলো। কালনাগিণীর মাথায় পিঠে হাত বোলাতে বোলাতে কমোদজ্ঞামোে বলেছিলো, “তোদের রেঞ্জার সাহেবের বডেডা ATG বেড়েছে 7’ ‘coq হয়েছে fe?’ বলি আমি। যথেষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে দাড়িয়ে রয়েছি। ভয়ে ভাবনায় বিপর্যস্ত আমি। 'না বলছিলাম কি খেয়ালখুলী মতো চলছে তোদের রেঞ্জার AUST | অন্য কারে! মন মেজাজের তোয়াক্কা না রেখে। ঘুষ খেয়ে খেয়ে সাহেবটার কেঁদে৷ বাঘের মতো অবস্থা। ফুলে ফেঁপে একাকার ৷ খালি তাগাদা আর am আজ বাঘের ছাল । কাল ' শঙ্বরের চামড়া। পরশু হাতার দাত। হুকুমের আর অস্ত cas | পাইক, পেয়াদা, খালিখালি চোখরাঙ্গানি। ও ভেবেছে কি বলতে পারিস্‌। কতোদিন এ অত্যাচার সহ্ব করবে৷ বলতে পারিস 1 “তুমি আপত্তি জানাও না কেন 1 “আপত্তি করলে শোনে নাকি sei) শাসায়, চোখ রাঙায়, হুমকি ছাড়ে, দাপট্‌ দেখায়। বলে মাল না পেলে পিঠের ছাল তুলে নেবো। রাত বেরোতে এসে উপদ্রব স্থরু করে।” e



Leave a Comment