কোনো কোনো ধোঁয়ার রঙ নীল | Kono Kono Dhoyar Rong Nil

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বলেন বাবু আর পাসটংসকা বেশি দিবেন কিনি! কিছু বলার আগেই একটা বিগট আকাশ ছোয়া ঢেউ আসতে দেখে “জয় জগন্নাথ বলে আমাকে ঠেলে দিল ঢেউটার মাথায়। কোমরের তলা দিয়ে ঢেউটা পিছলে গিয়ে আছড়ে পড়ল সামনের অপেক্ষাকৃত নিচের জলের তাংক্ষণিক উপত্যকায় | পুরীতেও, বাজারে যাবার প্রাক্কালে, সোনালি এভাবেই বলতো-মাছ আনলে বারো পিস কিন্তু, দুবেলা হয়ে যাবে, আমরা ছজন তো, TAA মাছ খায় না । খাওয়া দাওয়ার sx ছাড়৷ সোনালি কি আর কিছুই ভাবে না। কথাটা একদিন বলে ফেনতেই, একটুও রগ না করে মিষ্টি হেসে বলেছিল--না ভাবলে আপনা 7 খাবেন কী । মুদখানার দোকানে টাংকার সঙ্গে বেশ ভাব জমিয়ে ফেলেছে চশমা-প'1 দোকানদার CRED ৷ টাংকা সমানে বকে যাচ্ছে, ছেলেটা FH করতে করতে eH করে বাচ্ছে শুধু । বাড়িতে কোনে৷ অচেনা লোক এলে তার সামনে যায় না টাংকা। মা-ই তো কোলে নেবার কৃত চেষ্টা করল সকালে । কিল চড় মেরে নেবে গেল টাংকা । -_-ছি ছি, অমন ATA না বাবুসৌনা- বলতে বলতে পিয়া/নদি মায়ে ' কোণ থেকে টাংকাকে নামিয়ে নিল । ছেলের বউয়ে॥ দিদির ছেলে তাকে কোলে নিতে ica কি অবস্থা | ছেলের সারাজ)বনের স্বপ্ন_তার নতুন বাড়িতে পা দিয়েই এটা বেশ কালো হয়ে (গয়েছিল মায়ের | - এই যে দাদা, আপনার মাল রেডি । বলে একটা ঠাসা থলে «গিয়ে দিয়ে ছেলেটি বনল-_আটানব্ব,ই টাকা সত্তর পয়সা | মাছটা acts জায়গায় পঁচিশ পিস হয়ে গেণ। প্লাস্টিকে" প্যাকেটে সব্‌ গুছিয়ে দিল পিসপুলো, এবকম দিল্লিতে দেয়। তমাপা চাকা সে বছর দুয়েক দিলিতে ছিল, প্রায়ই খেতে হত তখন, বাত্রেব খাবার কিনে আনতে গিয়ে দেখেছি, নু্দিখানার চাটনিটাও ছোট্ট রঙিন wa একটা প্লাস্টিকের প্যাকেটে ভরে দিত । উত্তরপাড়া বাজারে যদি দিল্লির সিস্টেম চালু হয়ে ACT থাকে, খারাপ ক। | নাছভরা প্লাস্টিকের প্যাকেটটা নিজের নাছের ময়লা Wits ঢুকিয়ে বেশ ভালোই ল।গল। কলকাতার বাড়ি বিক্রি হয়ে যাবার পর, পাচ wate বাড়ি aie, বিয়ে» পর গ্রামের বাড়িতে কিরে ACT [ae ঘরের অভাবে সেখানেও বিবিধ পারিবারিক ক্যাচাল সামলে, শুধু স্বাম স্ত্রীতে আরও তিন ১৬



Leave a Comment