রাজকন্যার স্বয়মবর | Rajkanyar Swayambar

মতোই । ছেলেরা কাছ ঘেঁষে না। তিনি আসছেন দেখতে পেলে বোপঝাড় অপথ-কুপথ ভেঙে পালাবে। ক্লাস এইটের ছেলে বিনয় একদিন কাঁচামিঠে আমের লোভে দৈববুড়ির গাছে উঠে পড়েছে। দৈবমনুন্দরী চোখে ঠাহর করতে পারেন না, ধরিয়ে দিল মেজরাজার মেয়ে বাশি। মেয়ে একটা বটে--বাীশি না হয়ে বিচ্ছু কেন ওর নাম হল না! বিনয়ের forte বাশি। দৈব ক্যারক্যার করছেন, বিনয় কানেও নেয় না। তখন বীশিই বুড়ির কানে কানে বাতলে দিল £ মাস্টারমশায় যাচ্ছেন stem, ওঁকে ডাক দাও | সদাশিব গাছতলায় এসে শান্ত স্বরে বললেন, নেমে আয়-- উঠে পড়েছিল সেই একেবারে মগডালে, এডাল-ওডাল করে নামছে । বাঁশি একছুটে গিয়ে একগাছা ফুলো-কঞ্চি এনে সদাশিবের হাতে দিল। শয়তানি বুদ্ধির হাঁড়ি মেয়েটা। বাঁশির দিকে এক নজরে তাকিয়ে সদাশিব অস্ত্রটা নিয়ে নিলেন। ফুলো- কঞ্চি দেখে শঙন্বুকের গতি হল বিনয়ের। উপরের দিকে তাকিয়ে সদাশিব asta দিলেন £ কই রে, তাড়াতাড়ি নেমে আয়। একসময় অবশেষে নামতেই হল ET সদাশিব হাতের কঞ্চি আস্ফালন করছেন, অদূরে দাড়িয়ে বাশি তৃপ্তিভরে নিরীক্ষণ করছে। এইবার, এইবার! পুলকের আতিশয্যে পা ছু-খান] নাচের মতন ওঠানামা করছে। কিন্তু না মেরে সদাশিব প্রশ্ন করলেন : 'পরাকাষ্ঠা মানে কি? ঘা কতক কঞ্চির বাড়িতে কী আর ae) এই শাস্তি অধিক গুরুতর। বিশেষ করে sate এ বাশির চোখের উপরে। কী হল, মুখের AST হরে গেল যে! কম্পমান কণ্ঠে বিনয় বলে, “পরাকাষ্ঠা' মাস্টারমশায় “ote আ-কার-_