জলাধারের অন্তরীক্ষ | Jaladharer Antarikha

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
জলাধারের অন্তরীক্ষ ৫ প্রত্যেকেই ঈশ্বরকে অবলম্বন করেছিলেন বলেই না এতটা জ্ঞান ও আনন্দের এবং একটি বিরাট জনমম্জির অদ্ধার অধিকারী হয়েছিলেন 2 একথা ত আমি বুঝতে পারি না-_যে, ঈশ্বরকে অবলম্বন করেছিলো বলেই জ্ঞান, আনন্দ কিন্বা জনসমাজের শঅদ্ধার অধিকারী হয়েছিলেন। তাঁরা প্রত্যেকেই পৃথক পৃথক ভাব বা বস্তু লক্ষ্য করেছিলেন--এইটিই বরং বেশী বেশী দেখতে পাই। ঈশ্বর বলে কোন বস্তুর অস্তিত্ব আমি এর মধ্যে দেখতে তো পাই নি। প্রত্যেকে আলাদা বস্তু লক্ষ্য করেছিলেন--আর সে বস্তু ঈশ্বর ময়, এই কথা তুমি বলছ ? ই| তাই-ই; আমি আর কিছু বুঝিনি বা বলিনি--ছেড়ে দাও না ও সব, যার ভিতরে আমার মাথা যায় না। তা বললে হবে al, তুমি ত এদের কথা! আলোচনা করেছ। আচ্ছা, বল দেখি, বেদব্যাস ভগবান সম্বন্ধে কি অদ্ভুত স্পঞ্চ, প্রত্যক্ষ ভাবেই বলেছেন। গোড়ায় বেদব্যাসের দায়িত্বই এ ব্যাপারে খুব বেশী এ কথা (ঠক, কিন্তু তার অপূর্বব কাব্য স্গ্টিকে নিয়ে এতটা বাড়াবাড়ি করবার ত কোনও প্রয়োজন আছে বোলে আমি মনে ক্রি না। তারপর তাঁর অন্যান্য we আমার wats ver মেনে নিতে প্রাণ যদি বা না চায়, ত cola করে মানাতে পার কি? আমার প্রাণ যে চায় না। আচ্ছা, তারপর শঙ্কর--এত বড় আচার্য্য মহাপুরুষ। সেই ত পুরানো কথা নিয়েই তার কারবার-_ কি রকম? উপনিষদের BAIS বা ব্রশ্মতত্ব সেই পুরাতন কথা মিয়ে আলোচনা নয় কি? উপরন্তু জোর করে মায়া বা বিবর্্তবাদের প্রতিষ্ঠা নিয়েই ত শঙ্করের যত বাদানুবাদ! যা আমি seis মেনে নিতে পারি না।



Leave a Comment