প্রতীক্ষা | Pratiksha

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
কদিনের মধ্যেই কল্পনা নমিতা দেবীর নয়নের মণি হয়ে উঠল | কুমুদ কল্পনাকে wes নমিতা দেবীর হাতে ছেড়ে fra) সে বুঝেছিল এমন মনের প্রভাবে কন্যাকে গড়ে তুলতে পারলে কল্পনার জীবন সার্থক হবে, সুন্দর হবে | সেদিন অপরাহ্ণ দীনেশবাবু আরামকেদারায় বসে বিশ্রাম করছিলেন, এমন সময় নমিতা দেবী এক পেয়ালা চা নিয়ে তাঁর কষছে এলেন | তিনি আসতেই দীনেশবাবু জিজ্ঞাসা করলেন--কি ব্যাপার ! আজ Weel, ক্ল্লনা কাউকে দেখছি না যে ? নমিতা প্রসন্নমুখে উত্তর দিলেন--আজ তারা শৈলেশবাবুর সাথে মাঠে খেলা দেখতে গেছে। শৈলেশবাবু কল্পনাকে নিয়ে যেতে রাজী ছিলেন না৷ বললেন-_মেয়েমানুষ আবার খেল! দেখবে কি ? MIMS ছাড়বার ছেলে নয়। সে বলে--তাকে নিয়ে যেতে হবে। মেয়েমানুষ বুঝি মানুষ নয়? তাই তাদের অর্ধেক জিনিস দেখতে নেই ! দুষ্টু ছেলে বললে-_আচ্ছা কাকু, মেয়েরা যদি অর্ধেক মানুষ হয় তাহলে তো তাদের অর্ধেক কাজ FAG নেই, তাই না? কিন্তু মেয়েমানুষ খুন করলে জজ তাকে অর্ধেক ফাঁসি দেন না কেন? শৈলেশবাবু সথুখেনের সঙ্গে কোনমতেই না পেরে শেষে বাধ্য হয়ে Santee সঙ্গে নিলেন | দীনেশবাবু বললেন-_তাহলে শৈলেশ আজ বড় জব্দ হয়েছে তো ? সত্যি মেয়েটি বেশ শান্ত। কল্পনাকে সাথে পেয়ে ACA খুব খুসী হয়েছে। আগে একা GF] ঘুরে বেড়াতো; সব ফাঁকা ফাকা AACS) | এখন একটি খেলার সাথী পাওয়ায় সবসময় 'ইাসিখুসী ৷ নমিতা বললেন-_ কল্পনাকে পেয়ে Wet ভারী মাতব্বর হয়ে CATH | সারাদিন ভারিক্কী চালে এটা ওটা দেখাচ্ছে, যেন কত না পণ্ডিত! কল্পনা যখন মাঝে মাঝে বলে-_স্থখেনদা, তুমি ভাই এত শিখলে কি করে ? তখন সে ভারিক্কী গলায় বলে--_ওরে ওসব বুদ্ধির কাজ, সবাই কি পারে?



Leave a Comment